০৫শ বর্ষ, নবম সংখ্যা । শেন দিন তিনি বড় করিয়া দেখেন নাই,— arভ্যর জয়ই র্তাহার লক্ষ্য ছিল। তাহার একটা মন-গড়া নুতন-ধৰ্ম্ম নহে। " তাছা উপনিষদের উপর স্ব প্রতিষ্ঠিত সনাতন ধৰ্ম্ম। ন্দুিকলেজ সংস্থাপন বিষয়ে তাহার মতন অগ্রণী আর কেহ ছিলনা, কিন্তু যখন তিনি দেখিলেন কমিটিতে তিনি থাকিলে ক্ষতির সম্ভাবনা, তখন স্বেচ্ছায় কমিটি ত্যাগ করেন। থাপ্তাখান্ত সম্বন্ধেও তাগর উচ্চ স্থল মত ছিল না, তিনি কহিতেন এ বিষয়ে নিজের ইচ্চার উপর ছাড়িয়া দিলে সহজেই উদাম হওয়ার সম্ভাবনা—সুতরাং কোন একটা ধৰ্ম্মের অনুযায়ী হওয়া উচিত । এবং র্তাহাব মৃত্যুতেও এই বিশ্বজনীনতাই পরিস্ফুট হইয়াছে। বাংলা দেশে জন্মিরা ও যে তিনি শুধু বাঙ্গালীর নহেন, তিনি যে निtश्रृंद्र डांश शृङ्गान्न चांद्र ८मथाझेब्रां८छ्न । ब्रांख्{#Läभcमांझन ब्रांप्न । bも○ डिटेल नश्रृंद्र उँीशं ब्र श्रृंद दरक थांब्र१ कब्रिञ्चl थछ श्हेब्राcझ् गङा, किरु ङिमि ७धू बिटेण नशं८ब्रव्र नtश्न, उहेि बिठेtशग्न शङ छांईनौ s ধন্য, ফ্রান্স ও ধন্ত এবং নিরুক্তিশয় ধন্ত আমাদের বাংলা দেশ ! বাংলা জাহার জল बाहि आवश७वीद्र बrश गानि• भागिड করিয়া যে এমনি একটি উদার উন্নত মহাপুরুষকে বিশ্বের মাঝখানে অপূৰ্ব্ব বাণী ও অদ্ভূত বারতার সহিত পাঠাইতে পাটিয়াছে, ইহা অপেক্ষা আনন্দ ও গৰ্ব্বের "বিষয় আর কি হইতে পারে ? আজ এই মহাপুরুষের সাৎসরিক মৃত্যুদিনে সমবেত আমরা সন্ত্রমের সহিত, শ্রদ্ধার সহিত বিনয়ের সহিত র্তাহাকে স্মরণ করি, এবং এই সভায় অলক্ষ্যে সমাগত তাগর প্রেমময় মঙ্গলময় আত্মীকে প্রণাম করি । ঐগিরীন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। " রাজা রামমোহন রায় ও ধর্মের আদর্শ। - বলা বাহুল্য, ধৰ্ম্মের ইতিবৃত্তে ভারতই শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছেন। প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের এ বিষয়ে একই মত শুনা যাইতেছে। আমাদের এই ধনরত্বপূর্ণ ভারতে অনেক ধৰ্ম্মাত্ম, ধৰ্ম্মসংস্কারক ও ধৰ্ম্মপ্রবর্তক জন্মগ্রহণ করিয়াছেন । পঞ্চনদের উপকূলে আর্য্যদিগের আগমন অবধি আজ পর্যন্ত অনেক ধৰ্ম্মবীর, এদেশে আপনাদিগের অক্ষয় কীৰ্ত্তি স্থাপন पनि प्रां८छ्न । পূর্ববৰ্ত্তী ধৰ্ম্মযাজকের ধৰ্ম্মকে এক বিকট আকারে মানবসমাজে প্রকাশ করিয়াছিলেন । ধৰ্ম্মকে ত্যাগস্বীকারের কারণ বলিয়া কৃচ্ছ,সাধনে শরীরকে নষ্ট কয়, ইত্যাদি বিষয়সকল ধৰ্ম্মসাধনের মূলমন্ত্র হইয়া দাড়াইয়াছিল । প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের ধৰ্ম্মশিক্ষা এ বিষয়ে একই প্রকার দৃষ্ট হইয়া থাকে । ভারতের বৈদিক যুগের কথা স্বতন্ত্র। বেদজ্ঞ ব্যক্তির বলেন, আমাদের আর্য্যগুরুর প্রকৃতিকে আনন্দের চক্ষে দর্শন করিতেন । স্বৰ্য্যের নবজ্যোতি, বিকশিত কুমমরাজি, মেঘমালা দর্শনে ময়ূরের নৃত্য, বর্ষাকালে
