পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/১৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইয়ুরোপীয় গ্রন্থকার। ^8 సె সন্দরের সহযাত্রীরা ভারত বিষয়ক যে সকল গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন, সে সকল গ্রন্থ প্রায় সমস্তই নষ্ট হইয়া গিয়াছে। তাহারাও ষ্টারবোর অভিযোগ হইতে নিস্কৃতি লাভ করেন নাই। পরবত্তী সময়ের গ্রীক, রোমক প্রভৃতি গ্রন্থকারগণ, প্রাচীন গ্রন্থ অবলম্বন করিয়া, যে সকল গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন, বৰ্ত্তমান কালে সেই সকল গ্রন্থই প্রমাণস্বরূপ গৃহীত হইয়া থাকে। সে কালের গ্ৰীকগণ, যাহার। আমাদের দেশে আসিয়াছিলেন; তাহার। অামাদের বিযয় ভালরূপ হৃদয়ঙ্গম করিতে সমর্থ হয় নাই—তাহার। একরূপ শুনিয়। অন্তরূপ বুঝিয়াছে । আমাদের ভারতীয় নাম, তাহীদের জিহবায় অন্তরূপে উচ্চারিত হইয়াছে । তাহদের লিখিত, ভারতীয় নদ, নদী, জনপদের নাম,বৰ্ত্তমাণ কালে প্রহেলিক স্বরূপ হইয়াছে । এই জন্ত গ্ৰীক কথিত ভারত কাহিনী অপুৰ্ব্ব ভাব ধারণ করিয়াছে । ইয়ুরোপীয়দের ভারত বিষয়ক জ্ঞান না থাকিলেও তাহার। যেরূপ অসঙ্কুচিত ভাবে ভারত বিষয়ক অভিজ্ঞত প্রকাশ করিয়া থাকেন ; সেই রূপ সে কালে কেহ একটু বলশালী হইলেই, তিনি ভারত বিজেত। নাম গ্রহণ করিয়া, নিজেকে কত কৃতাৰ্থ বিবেচনা করিতেন । এই রূপ দিওনিসস, হার কুলিস প্রভূতির ভারত আক্রমণের গল্প কথা লইয়া, লে কালের গ্রীকের বেশ একটু গৰ্ব্ব অনুভব করিত। অলিকসন্দর এই সকল কাল্পনিক কথার উপর বিশ্বাস না করিয়া, সত্য সত্যই ভারত আক্রমণ করিয়৷ ইয়ুরোপীয় ইতিহাসে বিশেষরূপে স্মরণীয় হইয়ছেন । পৃষ্ট্রের জন্ম গ্রহণের পূৰ্ব্বে ৪২৭ অব্দের, বসন্তের অবসানের পর যখন স্কুর্ষ্যের উত্তাপে পাৰ্ব্বত্য পথের তুষার সকল গলিয়L গিয়া do