পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্পাটান শিক্ষা । • ?? காங்கம் கம்ப் துய ஆாகங் .القيمة বালকের অন্ত্রবহির্গত করিলেও সে অবিকৃত বদনে যন্ত্রনা সহ্যু করিয়াছিল। যুদ্ধের শঙ্কটজনক অবস্থায় কেমন করিয়া পলায়ন করিতে হয়, সে বিষয়ও তাহার শিক্ষা পাইত । সকল বিষয়েই তাহার কঠোর শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকিত। গমনকালে তাহারা নিয়ে দৃষ্টি রাখিয়া প্রস্তর মুক্তির ন্যায় নিস্তব্ধভাবে এদিক ওদিক না দেখিয়া গমন করিত । বয়ঃজ্যেষ্ঠের আজ্ঞা তাহদের সর্বথ। পালণীয় ছিল। ভোজনকালে তাহদের কথা কহা নিষিদ্ধ ছিল একজন শিক্ষকের অধীনতায় শত বালকও অবস্থান করিত—শত বালক থাকিলেও কোনরূপ বিশৃঙ্খলা লক্ষিত হইত না । স্পাটানদের ১৭ বৎসরের সময় সৈনিক জীবন আরম্ভ হইত, এবং ৬০ বৎসরের সময় ইহার অবসান হইত। এই সুদীর্ঘ সময়ের অধিকাংশ কাল তাহার সেনানিবাসে সৈনিকগণের শয়ন ভোজন, ব্যায়াম প্রভূতির অনুষ্ঠান করিত। প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে কৰ্ম্মঠ ও বলিষ্ঠ করিবার জন্য তাহারা যথেষ্ট চেষ্টা করিত । তাহার নিজের ইচ্ছা অনুসারে গৃহের সুখ স্বচ্ছন্দতা ভোগ করিতে পারিত না । ব্যবসা, বাণিজ্য, কৃষি প্রভূতি ও তাহদের নিষিদ্ধ ছিল । গ্রীসের অন্য প্রদেশের কন্যাগণকে, যেরূপ অন্দরের ভিতর চৱক কাটিয়া, কাপড় বুনিয়া, সময় যাপন করিতে হইত, স্পাটায় সেরূপ করিতে হইত না । বলিষ্ঠ পুত্রের জননী হইতে সমর্থ হইবে বলিয়া স্পার্টার কন্যাগণ বালকদের ন্যায় ব্যায়াম চর্চা করিত। তাহারা দৌড়ান—লাফান—পাতর ছোড়া—লাটি વન প্রভূতিতে সুনিপুণ হইত। সেকালের স্পার্টন প্রমণীগণ গ্রীসের মধ্যে বলিষ্ঠ ও সাহসী বলিয়া বিশেষ খ্যাতি লাভ