গৃহে প্রত্যাগমনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ । ఫిల\లి সমর্থ হইবেনা। কিন্তু দৈবঘটনা মনুষ্য বুদ্ধির অগম্য, সুতরাং তাহা হইতে রক্ষা পাওয়া মামুযের সাধ্যের অতীত বিষয় সন্দেহ নাই।” কৈনসের, মনের মতন কথা শুনিয়া, অনেকে আনন্দের উচ্ছাস প্রকাশ করিয়া তাহাকে অনুমোদন করিল, অপরে গৃহে প্রত্যাগমনের কথায় দরদরিত ধারায় অশ্রুবারি প্রবাহিত করিয়া, বিপদ সমুদ্রে আর অবগাহন না করিয়া স্বদেশে প্রত্যাগমনের জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করিল। অলিকসন্দর, কৈনসের বাক্যের স্বাধীনতায়, এবং সমাগত জনগণের ব্যবহারে অত্যন্ত অসন্তুষ্ট হইলেন । সভার অবস্থা দেখিয়। তিনি তাহা ভঙ্গ করিয়া দিলেন । র্তাহার ক্রোধের উপশম হইল না, আবার পর দিবস সেই সকল প্রধান কৰ্ম্মচারীকে আহবান করিয়। বলিলেন, “তিনি নদীর অপর পারে গমন করিবেন, বলপূর্বক তিনি কোন মাসিদনকে সঙ্গে লইয়া যাইবেন না, স্বেচ্ছাপূর্বক তাহাদের রাজাকে অনুগমন করিবায় বহুসংখ্যক লোক তিনি প্রাপ্ত হইবেন । যাহারা, দেশে প্রত্যাগমন করিবে, তাহারা যেন তাহাদের বন্ধুবান্ধবগণকে বলেন, তাহার। তাহদের রাজাকে,তাহার শক্রগণের মধ্যে পরিত গ করিয়া চলিয়া আসিয়াছে।” এই বলিয়া অলিকসন্দর,স্বীয় শিবিরমধ্যে প্রবেশ করেন; তাহার বিশেষ প্রণয়ভাজন ও, তাহার শিবিরে প্রবেশ করিতে নিষিদ্ধ হইল। এইরূপে তিন দিন অতিবাহিত কুইল, সমস্ত শিবির নিস্তব্ধ ভাব ধারণ করিল ; অলিকসন্দর মনে করিয়াছিলেন, র্তাহার ক্রোধে সৈন্তগণের মত পরিবর্তন হইবে, কিন্তু তাহ হইল না । সকলেই গৃহে প্রত্যাগমনের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হইল। অলিকসন্দর এই বিষম সমৰ্যায় স্বীয়
