মুষিক রাজ্য পরিত্যাগ। &b" πü "ΠΡΗ দক্ষিণাভিমুখে গমন কারবার উদ্যোগ করিতেছিলেন, সেই সময়ে পটল দেশের মহারাজের ( Moeres ) নিকট হইতে দূত আসিয়া বহুত স্বীকার করেন। অলিকসন্দর, দূতকে সম্মানের সহিত গ্রহণ করিয়া, তাহার যাত্রার সাহায্য করিবার জন্য আদেশ করিয়া তাহাকে স্বদেশে পাঠাইয়া দেন । পাঠকের বোধ হয় স্মরণ আছে যে, অলিকসন্দর ইতিপূৰ্ব্বে র্তাহার কৃতি সেনাপতি ক্রিতিরসকে, আমাদের দেশে ডাকাতি করিয়া যে সকল দ্রব্য প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, সেই সকল দ্রব্যের সহিত সমস্ত হস্তীও, অকৰ্ম্মণ্য এবং কতকগুলি কৰ্ম্মঠ সৈন্ত, স্বদে শাভিমুখে প্রেরণ করেন। মুষিকগণের উৎপাতে ব্যাপার গুরুতর হওয়াতে অলিকসন্দরের ইচ্ছ। এত দিন কার্য্যে পরিণত হয় নাই। মুষিক বিভ্রাট হইতে আত্মরক্ষা করিবার জন্য, ক্রিতিরস কিছু দূর গমন করিলে, তিনি র্তাহাকে আবার ডাকিয়া পাঠান। সমস্ত শক্তি মিলিত হইলে, তবে অলিকসন্দর প্রবল পরাক্রান্ত মুষিকগণের হস্ত হইতে নিস্কৃতি লাভ করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। অলিকসন্দর, এখন কোন রূপে একটু নিস্কৃতি লাভ করিয়া, এত কষ্টের লুষ্ঠিত দ্রব্য সকল পাছে , আবার ভারতবাসীর হস্তে পতিত হয়, সম্ভবতঃ এই ভাবিয়া তাহা স্বদেশে শীঘ্র শীঘ্র প্রেরণ করেন । অলিকসন্দর আবার অগ্রসর হইতে লাগিলেন, পাছে হিন্দুরা অকস্মাৎ আক্রমণ করিয়া সমস্ত ধ্বংস করিয়া ফেলে, এজন্য সিন্ধু নদের উভয় কুলে পূৰ্ব্বের ন্তায় সৈন্য সকল গমন করিতে লাগিল, যে সকল স্থান অধীনে থাকিলে, আত্মরক্ষার পক্ষে সুবিধা সম্পাদন করে; এরূপ স্থলে কিছু কিছু সৈন্য
