পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম অস্ত্ৰধারণ | సిన ঘোড়ায় চড়িয়া অলিকসন্দর বহুযুদ্ধে জয়লাভ করেন। এই ঘোড়ুর সাহায্যে র্তাহার প্রাণ অনেকবার রক্ষিত হইয়াছিল । অবশেষে এই ঘোড়া আমাদের দেশে পঞ্চস্থ লাভ করে। প্লটার্ক বলেন এই ঘটনার পর ফিলিপ পুত্রকে এরিষ্টটেলের হস্তে বিদ্যা শিক্ষার জন্য সমর্পণ করেন। এরিষ্টটেল, রাজধানীর কোলাহল বিবর্জিত স্বীয় জন্মভূমি ষ্ট্যাগির নামক গ্রামে, নিয়ার্কস, তুরময় প্রভৃতির সহিত আলিকসন্দরকে নানা বিষয়িনী শিক্ষা প্রদান করিয়াছিলেন । এ স্থানে তিনি চার বৎসর অধ্যয়ণ করিয়াছিলেন । অধ্যয়ন সাঙ্গ হইবার পূৰ্ব্বেই, সময় সময় অলিকসন্দরকে, পিতার অনুপস্থিতকালে রাজকায্য পরিদর্শন করিতে হইত। অলিকসন্দরের ষোড়শ বৎসর বয়ক্রমের সময় ফিলিফ ব্যাজণ্টাইন (বৰ্ত্তমান কনিষ্টাণ্টনোপল ) প্রদেশে যুদ্ধ করিতে গমন করেন। পিতার অনুপস্থিত কালে পুত্র রাজ্য রক্ষক নিযুক্ত হইলেন। ৩৩৯ খৃঃ পূঃ অব্দে বালক অলিকসন্দর, শক্ৰ সংহার করিবার জন্য সৰ্ব্ব প্রথম অস্ত্রগ্রহণ করেন বলিয়া ইহা ঐতিহাসিকদিগের কাছে বিশেষরূপে স্মরণীয়, হইয়াছে। ফিলিপ দূরতর প্রদেশ যুদ্ধে নিযুক্ত রহিয়াছেন দেখিয়া ইলিরিয়ার অধিব{সীবৃন্দ তাহার বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করেন । বিদ্রোহীরা মনে করিয়াছিল এ সময় ফিলিপ ও তাহার রণনিপুন সেনানীগণ কেহই পেলাতে উপস্থিত নাই, এসময় যুদ্ধ আরম্ভ করিলে তাহার নিশ্চয়ই বিজয় লাভ করিবে, কিন্তু তাহাদের আশা পূর্ণ হুইল ন—অলিকসন্দর বিদ্রোহের কথা শ্রবণ করিবামাত্র একদল সৈন্ত লইয়া তাহদের বিরুদ্ধে যাত্রা করেন। র্তাহার এই হাতেখড়ি—*