পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বুদ্ধ-গয়া মন্দিরের মধ্যে আরাকান ভাষায় উৎকীর্ণ যে শিলালিপি রহিয়াছে তাহার পাঠে ইহাই প্ৰতিপন্ন হয় যে, “মন্দিরটি ংসোন্মুখ হওয়াতে ১১০৫ খৃষ্টাব্দে ব্ৰহ্মদেশবাসীদের দ্বারা মন্দিরের আমূল সংস্কার হইয়াছিল এবং পুনরায় ১২৯৮ খৃষ্টাব্দে মন্দিরটি নূতন করিয়া মেরামত ও পুনঃ স্থাপিত হইল।” ( রাজেন্দ্রলাল মিত্রের ‘বুদ্ধগয়া” –পৃঃ ২০৯) বৰ্ত্তমান ছাঁচের মন্দিরটি ১৮৮০-৮১ খৃষ্টাব্দে জেনারেল কানিংহাম সাহেবের তত্ত্বাবধানে ইংরাজ সরকার দুইলক্ষ টাকা ব্যয় করিয়া সম্পূর্ণ সংস্কার ও মেরামত করিয়া দিয়াছেন। তাহার পূর্বব পৰ্য্যন্ত মন্দিরটি ৬ষ্ঠ শতাব্দীর সরু সোজা সরল রেখার আকারে পিরামিডের কল্পনায় নয়তলার তদানীন্তন মন্দিরের চাচ ও ভাস্কাৰ্য্যের নিদর্শন বক্ষে করিয়া দণ্ডায়মান ছিল। এই সংস্কারের ফলে ভারতের এক শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যের নিদর্শন রক্ষা পাইয়াছে, কিন্তু প্ৰাচীন স্থাপত্যের সেই বিশিষ্ট ধারা ক্ষতিগ্ৰস্ত হইয়াছে। এই মন্দিরের গঠনপদ্ধতিও অভিনব, বৌদ্ধ স্থাপত্যধারার সহিত ইহার বিশেষ সমতা নাই। স্বাধীন ভারতের স্থাপত্য ও ভাস্কৰ্য ঐতিহাসিক যুগের মতন কয়েকটি যুগে বিভক্ত করা যায়—যেমন মৌৰ্য্যযুগ (৩২০-১৪৫ খৃঃ পূঃ), শৌঙ্গ, আন্ধ (»१० श्ःशू:-२० श्ः), क्रूषां१ (४०-७२० श्ः), ७९७शूश (७२०৬০০ খৃঃ), পালযুগ (৯১০-১২০০ খৃঃ) । প্ৰথম মৌৰ্য্যসম্রাটু চন্দ্রগুপ্তের পৌত্র অশোক বৌদ্ধ শিল্পধারার একজন প্রধান স্রষ্টা ও পৃষ্ঠপোষক। তাহার সময় হইতে বৌদ্ধ স্থাপত্য-ধারা পাচ প্রকারে বিভক্ত। خ**? ۔ ?*سمتیے یکسرSumitaBot (আলাপ) ০৮:১৮, ২ ডিসেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি) বৌদ্ধ-স্থাপত্যের ধারা ܬܼܿܪ "=" అ===-