পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বুদ্ধগয়া দখল করেন এবং বুদ্ধদেবের ললাটে বিষ্ণু-তিলক অঙ্কিত করিয়া বিষ্ণুরই অবতাররূপে পূজা, ভোগ ও আরতির সুব্যবস্থা করেন। সরকারও বৌদ্ধদের আপত্তি আদৌ গ্ৰাহা করিলেন না। কানিংহাম সাহেব তাহার ‘মহাবোধি’ গ্রন্থের ভূমিকায় এই বিবরণ সুস্পষ্ট ভাবে লিখিয়া গিয়াছেন। বুদ্ধগয়ায় মন্দিরের প্রকাণ্ড মূৰ্ত্তির সম্মুখে শত-সহস্ৰ হিন্দু নরনারী বিষ্ণুর অবতার-জ্ঞানে এই বুদ্ধদেবকে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও অর্ঘ প্ৰদান করেন এবং তাঁহাকে পূজান্তে— “অশ্বথরূপিণং দেবং শঙ্খচক্ৰগদাধরম। নমামি পুণ্ডরীকাক্ষং বৃক্ষরাজধরং হরিম৷” মন্ত্র পাঠ করিয়া প্ৰণাম করিয়া তৃপ্তি লাভ করেন। মন্ত্রের অর্থবৃক্ষরূপধারী অশ্বথরূপী দেবতা শঙ্খচক্ৰগদাধর পুণ্ডরীকক্ষ হরিকে প্ৰণাম করি। তৎপরে তাহারা অশ্বথ-বৃক্ষতলে জলপ্ৰদান করিয়া প্ৰণাম করিয়া শান্তি বোধ করেন। আবার শত-সহস্ৰ দেশ-বিদেশের বৌদ্ধ নরনারীও সেই মূৰ্ত্তির চরণে অর্ঘ প্ৰদান ও দীপদান করেন। ই. আই. রেলের গ্রাণ্ড কর্ড লাইনে গয়া ষ্টেশনে নামিয়া গয়াধামে উপনীত হইতে হয়। সেখান হইতে ৬ মাইল মোটরে গেলে বুদ্ধগয়াতে যাওয়া যায়। গ্ৰাণ্ড ট্রাঙ্ক রোড হইতে ত্ৰিশ মাইল গেলে বুদ্ধগয়াতে প্ৰথম উপস্থিত হইয়া তৎপরে গয়াতে উপনীত হওয়া যায়। পথে রামশিলা, ব্ৰহ্মযোনি পর্বত। তাহার উপরে উঠবার জন্য সুন্দর বঁাধান প্রস্তরের সোপান আছে ޝޫނަރީޙީކ -- با هر ، ، ، ܢ 2 ܀ ; N ܓ ؟

د پ** Ο Σ. Ο محمحمي أ*ة