۔ ۔ح سم جسم تم ? ہےبےقصبے . . Na AVA י, α. "ఛy \ * –٦٠- – } •) గ్రీ, ふ Za ܐܹܠ ভারতের দেব-দেউল *স্থ২ ব্লগ- ۔ " ^ * * কিন্তু গ্ৰাউস সাহেব তাঁহাঁর মথুরার পুরাবৃত্ত-সম্বন্ধীয় পুস্তকে লিখিয়াছেন,-“গোবিন্দজীর মন্দিরের নক্সার সহিত বহু যুরোপীয় গির্জার সাদৃশ্য থাকায় মনে হয়, যে স্থপতি ঐ মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন তিনি যুরোপীয় জেসুইট ধৰ্ম্মপ্রচারকদিগের সাহায্য লাভ করিয়াছিলেন ; বাস্তবিক আকবর বাদশাহের সভায় <g cGrgsis 5'ifgV5 Rift(\sa ” (F. S. Growse's “Mathura”, p. 242). গোবিন্দজীর মন্দির পঞ্চচুড়া-শোভিত ছিল। পাশ্চাত্ত্যস্থাপত্যের ছাপ। এই মন্দিরে ছিল বলিয়া বিশ্বাস হয় না । ইহার সৰ্দেবাচ্চ চূড়াটি বহু দূর হইতে লোকের দৃষ্টি আকর্ষণ করিত। এই গোবিন্দজীর মন্দিরের পূর্বোক্ত শিলালিপি হইতে প্ৰমাণ হয় যে, রূপ-সনাতনের ইচ্ছানুসারে মহারাজ মানসিংহ এই মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন এবং বাঙ্গালী গোবিনন্দ দাস ইহার প্রধান স্থপতি ছিলেন । বিদেশীর ছাপা এই মন্দিরের ভাস্কর্য্যে বা স্থাপত্যে যে কখনও ছিল মন্দিরের নিম্নাংশ দেখিলে ऊठ् ८ब् ट् ञ् । প্ৰবাদ অাছে যে গোবিন্দজীর মন্দির এত বৃহৎ ও উচ্চ ছিল যে মন্দিরের মধ্য-চুড়ার শিরে যে দীপ জ্বালা থাকিত তাহ আগ্রার দুৰ্গমধ্যস্থ প্ৰাসাদ হইতে আওরঙ্গজেব দেখিতে পাইতেন । একদিন তিনি এই আলোক কোথায় প্ৰজ্বলিত হয়, তাহা উজীরকে জিজ্ঞাসা করেন । উজার বাদ্যসাহিকে বলেন, বৃন্দাবনে কাফেরদের যে মন্দির আছে তাহারই চূড়ার উপর প্রজ্বলিত দীপের আলোকরশ্মি দেখা যায় । দেববিগ্ৰহদ্বেষী আওরঙ্গজেব অবিলম্বে সেই মন্দিরের উচ্চ চুড়া ভাঙ্গিয় তাহার উপর মসজিদ Sd Ro
