পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃন্দাবন মন্দিরের বাহিরের পরিকল্পনা, নকসা ও কারুকাৰ্য্য অতি উৎকৃষ্ট । ফাগুসান দেখাইয়াছেন প্ৰত্যেক কোণই অতি সুন্দর ও সম-মাপে ভাজ হইয়াছে। জানালা ও ফোকারগুলি বেশ বড় এবং অতি আরামদায়ক এবং ছবির মতন সাজান । খাড়া সোজা রেখায় লাল পাথর বিভক্ত হইয়া সজিজত আছে। ইহাই মন্দিরের স্থাপত্যের বিশেষত্ব । এখানে ঘন ঘন ভাজ ও কোণ দ্বারা ইহার কারুকাৰ্য্য সরল ও মনোরম হইয়াছে। সাধারণতঃ দেব-দেউলের গাত্রে যে লতা-পাতা ও মূৰ্ত্তি ক্ষোদিত দেখা যায় তাহা এখানে নাই। মন্দিরের এক পাশ্বের চিত্র ও উঁচ বেশ সাদাসিধা ভাবে গঠিত হওয়াতে ইহা অপূর্ব সৌন্দৰ্য্য সৃষ্টি করিয়াছে। মন্দিরের বাতায়নের সম্মুখস্থ বারাণ্ডাগুলি অভিনব ধারায় গঠিত এবং অতিশয় সুদৃশ্য। উত্তর-ভারতে আধুনিক যে সমস্ত মন্দির দেখা যায় তাহার মধ্যে গোবিন্দজীর মন্দির। যেমন সাদাসিধা, তেমনই সুদৃঢ় ও সুন্দর ; ইহা মধ্যযুগের হিন্দু-স্থাপত্যের অনুপম কীৰ্ত্তি। বৃন্দাবনে উপনীত হইবার জন্য আগ্ৰা হইতে বি. বি. সি. আই. রেলপথে মথুরানগরে নামিয়া এক্কাতে বা ছোট রেল व्नांशेिप्भ आफ्रेिं भाष्ट्रेक्ष शाशेड् श् । श्विठ्ठ७ যমুনা-কৃলে বৃন্দাবন বিরাজিত। বৃন্দাবনের মদনমোহন, গোপীনাথ ও যুগলকিশোরের মন্দিরসমূহ প্ৰাচীন এবং সাহাজীর, লালবাবুৱা, সেঠিীদের মন্দিরগুলি আধুনিক শিল্পকলা ও স্থাপত্যের নিদর্শন । یسی صوبےecمیجیس 머이