পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शांभक्ि প্ৰাঙ্গণের চারিদিকে অনেকগুলি ভগ্ন মন্দির ও পুরোহিতদের আবাস-বাট দেখা যায়। বহিঃ-প্ৰাঙ্গণ উত্তীর্ণ হইলেই মূল মন্দিরের প্রাঙ্গণে প্ৰবেশ করা যায়। এইখানে ছোট মন্দিরের মধ্যে শ্বেতপাথরের এক সুদৃশ্য মূৰ্ত্তি রামচন্দ্রের পিতা রাজা দশরথ নামে পূজা পাইয়া থাকে। কিন্তু এই মূৰ্ত্তিটি দুর্গের বা মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতার প্ৰতিমূৰ্ত্তি, এইরূপ অভিমত কানিংহাম সাহেব প্ৰকাশ করিয়াছেন। ( কাঃ, আঃ সাঃ), ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃঃ ১১৬) মহামণ্ডপে প্ৰবেশ করিতে হইলে আর একটি তোরণ অতিক্ৰম করিতে হয়। এই মণ্ডপে এক খণ্ড শিলালিপি প্রোথিত আছে। তাহতে এই পাহাড়ের নাম রামচন্দ্ৰগিরি এবং এই মন্দির “রামচন্দ্রের মন্দির” এই তথ্য উৎকীর্ণ রহিয়াছে। মণ্ডপের পার্শ্বে পুরাণ অব্যবহাৰ্য্য দুইটি কামান ও মণ্ডপের দেওয়ালে বহু মরিচ পড়া অস্ত্ৰ, বর্শা, তরবারি, বন্দুক, pांव, डीcद्भद्ध यन्ली जख्ऊि Cलथ याश्व। মণ্ডপের পরই উচ্চ বহু-শিখরযুক্ত গগনচুম্বী দুইটি মন্দির দণ্ডায়মান। মন্দিরগুলি খাজুরাহের মন্দিরের স্থাপত্যধারায় গঠিত যদিও অত প্ৰাচীন নহে। চুড়ার উপরিভাগ শ্বেতবর্ণের চুণের আস্তর-মণ্ডিত। দূর হইতে মৰ্ম্মর-প্রস্তরের মন্দির এইরূপ ভ্ৰম হয়। এই স্থান হইতে অসীম অনন্ত নীল গগনতলে কাল পাহাড়ের ঢেউ বহুদূর চলিয়া গিয়াছে। অদূরে উপত্যকায় স্বচ্ছ নীরপূর্ণ ‘অম্বর’ হ্রদ ও “খিরিঞ্চিতলাও” যেন হারের মধ্যে নীলকান্তমণির ন্যায় প্ৰদীপ্ত দেখায় । এই স্থান রামচন্দ্রের পদরেণু-স্পর্শে যেমন পুণ্য তেমনই > 8ଳ