পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

܀ ܕ ܕ ܪ * رفيعة o y y ' AM ዖ”ዖ- V s s v gh ۹۹ می ༢ " ་་་་་་་་་་་་་་་ Y) Y~~ ہی “ men "m og r" fཐའsརང་ཕ་དང་མི་ཟ་བཟང་། উত্তর-ভারতের বা হিন্দুর মন্দির-স্থাপত্যের আলোচনা আদৌ সমীচীন হইবে না। যদি কাশীর মন্দিরের কথা পৰ্য্যালোচিত না হয় । ভারতের সর্বপ্ৰাচীন ও সর্ববপ্ৰসিদ্ধ হিন্দু-তীর্থ এই বারাণসী গঙ্গা-বরুণা-অসি-সঙ্গমে স্থাপিত । কত যুগ-যুগান্তর হইতে কত কোটী সাধু, সন্ন্যাসী, জ্ঞানী ও গুণিজনের সাধনক্ষেত্র এই কাশীধাম। বোধ হয় পৃথিবীর মধ্যে কোন স্থানই কাশীর মতন একধারায় একই ধৰ্ম্মের ংস্কৃতি ও কৃষ্টি বক্ষে লইয়া কোটা কোটী নর-নারীর চিত্তের উপর এত প্ৰাচীন কাল হইতে এরূপ প্ৰভাব বিস্তার করিতে পারে নাই। দুঃখের বিষয় এমন একটি প্রাচীন স্থানে পুরাণ স্থাপত্য ও ভাস্কাৰ্য্যের নিদর্শন একরূপ দেখা যায় না বলিলেই হয় । কালের ও মানবেরা নিৰ্ম্মম পীড়নের প্রভাবে কাশী বহুবার বিধ্বস্ত হইয়া গিয়াছে। সোনার কাশী মহাদেবের ত্ৰিশূলের উপর স্থাপিত এবং কাশীতে ভূমিকম্প হয় না- এই সব সত্য কাহিনী এখন প্রবাদে পরিণত হইয়াছে মাত্ৰ । তথাপি কাশীর স্থান-মাহাত্ম্য ও প্ৰাকৃতিক সৌন্দয্য শতাব্দীর পর শতাব্দী দেব-দেউল-নিৰ্ম্মাণের অনুপ্রেরণা দিতেছে। কনৌজের রাজা জয়চন্দ্ৰ মহম্মদ ঘোরীর দ্বারা ১১৯৪ খৃঃ পরাজিত হইবার পর কাশীর সৌভাগ্য ও স্বাধীনতা-রশ্মি অস্তাচলে গমন করে; তখনকার মুসলমান শাসনকৰ্ত্তা মইজুদিন ঘোরীর আদেশে কাশীর সমস্ত দেবমন্দির ও বিগ্ৰহ বিধ্বস্ত হয়, Ybron)