পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতের দেৰ-দেউল ficence, comparing it to Palmyra or Thebes, or other wonderful groups of ruins of the old world. (H.I.E.A., Vol. I, p. 259.) মূল মন্দিরটি আকারে ক্ষুদ্র-মাত্র ৬০ ফুট লম্বা ও ৩৬ ফুট প্ৰস্থ, কিন্তু ইহার ভাস্কৰ্য্য ও প্ৰাকৃতিক ঐশ্বৰ্য্য শত শত শিল্পানুরাগীকে এই ধ্বংসস্তৃপ দেখিবার জন্য আকর্ষণ করে। এই মন্দিরের ছাদ এমনই ভাবে বিধ্বস্ত হইয়াছে যে, ইহার পরিকল্পনার ছবি পৰ্য্যন্ত কল্পনা করা যায় না । জেনারেল কানিংহাম কিন্তু প্ৰচলিত কাশ্মীরী ছাদের অনুকরণে মন্দিরের foot(34 &fà 2og\5 <of33ifs (Gir (Journal of A.S.B., Vol. XVII, 1048, Sept., p. 267.) মন্দিরের ধবংস হইতে ছাদের অবলম্বনের মতন কোন স্তম্ভ বা দেওয়ালের চিহ্ন পাওয়া যায় না । কোন কোন বিশেষজ্ঞ মনে করেন এই মন্দিরের পাকা ছাদ ছিল না, পার্বত্য প্রদেশের প্রচলিত প্ৰথায় কাষ্ঠের ছাদ শোভা পাইত। মন্দিরের অপেক্ষা ইহার প্রাকার অধিকতর শিল্পৈশ্বৰ্য্যমণ্ডিত ছিল । এই মন্দিরের প্রাঙ্গণ ২২০ × ১৪২' ছিল। প্ৰাকারের ভিতর দিক উন্মুক্ত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কুঠরিতে বিভক্ত, এবং সম্মুখের বারাণ্ড কারুকাৰ্য্য-মণ্ডিত স্তম্ভশ্রেণী-শোভিত৷ ছিল। থামগুলি ১৫' উচ্চ এবং সর্বসমেত ইহার ছাদ বোধ হয় ত্ৰিশ ফুট উচ্চ হইবে। জেনারেল কানিংহাম অনুমান করিয়াছেন যে, এই মন্দিরের চতুর্দিকের প্রাঙ্গণ সদা-সর্বদা জলে পরিপূর্ণ থাকিত, তাহার কারণ, মন্দির ও প্রাকারের সংলগ্ন কুঠরিশ্ৰেণীর পোস্তা প্ৰাঙ্গণ Sbro