পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতের দেব-দেউল ভারতের শিল্পীরা কেমন করিয়া এই অস্তৃত ভাস্কৰ্য ও স্থাপত্য সৃষ্টি করিয়াছিলেন তাহা এখনও সকল দেশের সুধীগণের বিস্ময় উৎপাদন করিতেছে। একজন পাশ্চাত্ত্য পর্যাটক fift fittice-"It baffles adequate description in cold print to conceive for a moment a body of men, however numerous, with a spirit, however invincible, and resources, however great, attack a solid mountain rock, in most part 100 feet high, and excavating by the slow process of chisel a temple like one (Kailas), with its galleries, its vast area and indescribable mass of sculpture and carving in endless profusion, the work appears beyond belief and the mind is bewildered in amaze ment.” (I. S. R., Vol. TX, p. 476). প্ৰধান মন্দিরের সম্মুখে চত্বরের উপর উভয়পার্শ্বে দুইটি অতিকায় হস্তী নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, কিন্তু দুঃখের বিষয় হস্তিদ্বয় অতি নির্দয়ভাবে বিধবস্ত হইয়াছে। এই দীপস্তম্ভদ্ধয়ের শিরে শিবের ত্ৰিশূল ছিল, এখন তাহা ভগ্ন অবস্থায় রহিয়াছে। চত্বরের বামে ও দক্ষিণে ৪ ফুট উচ্চ পোস্তার উপর, ৬ ফুট মোটা, ৪৯ ফুট উচ্চ চতুষ্কোণ প্ৰস্তরস্তম্ভ। একই মূল পর্বত হইতে মন্দির, দালান, তোরণ ও নাটমন্দির গুহাগুলি হইতে পৃথক পৃথক করিয়া ক্ষোদিত হইয়াছে। স্তন্তদ্বয়কে “দীপস্তম্ভ' বা ‘জয়স্তম্ভ' বলে, গাত্রের কারুকাৰ্য্যা অতি সূক্ষমভাবে ক্ষোদিত, মন্দিরে উঠিবার সেতুর দুইটি পার্শ্বে শিবের অপূর্ব বিপুল মূৰ্ত্তি দর্শকের চিত্ত বিস্ময়ে পূর্ণ করে। একটির চক্ষু যেমন ভীতিপ্রদ ও তেজোদীপ্ত, অপরটির নয়নদ্বয় S\9