পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খাজুৱাহো অদ্ভুত পরিকল্পনা। চৌষট্টি যোগিনীর মন্দিরের সন্ধান আরও তিন স্থানে পাওয়া গিয়াছে-পাটনা ষ্টেট রাণীপুর বারিয়ালে, জব্বলপুরে ভেড়াঘাটে, ও কাশীতে চৌষট্টি যোগিনীর মন্দিরের চিহ্ন আছে। রাণীপুর ঝরিয়ালে ও ভেড়াঘাটে-যোগিনী মন্দিরের বৃত্তাকার প্রাঙ্গণের যে প্রাচীর আছে তাহার মধ্যে ছোট ছোট ৬৪টি কুঠারী ছিল। তাহদের অভ্যন্তরে যোগিনীদের বাহনসমেত মূৰ্ত্তিগুলি সুপ্রতিষ্ঠিত থাকিত। এখানকার সম-চতুষ্কোণ প্ৰাঙ্গণের চারি ধারে যোগিনীদের পৃথক পৃথক চৌষট্টিটি প্রকোষ্ঠ রহিয়াছে। মূৰ্ত্তিগুলির মধ্যে কয়েকটি সংগ্ৰহালয়ে সুরক্ষিত আছে। তাহদের গঠন-ভঙ্গিমা, বস্ত্র ও অলঙ্কারের ভঁাজ শিল্পীর দক্ষতা প্ৰমাণ করে। এই মন্দিরই খাজুৱাহোর দেউলমণ্ডলীর মধ্যে সর্ব-প্ৰাচীন। জৈন মন্দিরগুলির মধ্যে পার্শ্বনাথের মন্দির সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও বৃহৎ । ইহার পোস্ত লম্বায় ৬২ ফুট এবং প্রস্থে ৩১ ফুট। সম্মুখে দুইটি চারকোণা স্তম্ভেয় উপর একটি চাঁদনী রহিয়াছে। মণ্ডপের মধ্যের আয়তন ২২ × ১৭, চারি পার্শ্বে চারিটি থামের উপর স্তরে স্তরে ক্রমে ক্রমে সরু হইয়া উঠিয়াছে। দালানের পর দেউলের মূল প্রকোষ্ঠ, চারিদিকে প্ৰদক্ষিণ-পথ। এই প্ৰদক্ষিণপথটি দেবস্থানকে শীতল করিয়া রাখে। বাহিরের গাত্রে কারুকাৰ্য্য প্রচুর, গড়নও যথেষ্ট, তিন সারি মূৰ্ত্তি। ১৮৬০ খৃষ্টাব্দে জৈনগণ মন্দিরের আমূল সংস্কার করিয়া ইহা পুনরায় দখল করিয়াছে। এই মন্দির সম্ভবতঃ ৯৫৫ খৃষ্টাব্দে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। কারণ মন্দিরের চৌকাঠের १थनांक्षे-मन्द्रि Filter p ジー ar yQ) سم ' f" f ܖ-ܐ ܬܼ እ”ኑ