পাতা:ভারতের সংবিধান.pdf/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম তফসিল

[২৪৪(১) অনুচ্ছেদ]

তফসিলী ক্ষেত্রসমূহের ও তফসিলী জনজাতিসমূহের প্রশাসন ও
নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে বিধানাবলী

ভাগ ক

সাধারণ

১। অর্থপ্রকটন।—এই তফসিলে, প্রসঙ্গতঃ অন্যথা প্রয়ােজন না হইলে, “রাজ্য” কথাটি * * * f ('আসাম ? [, মেঘালয় ও ত্রিপুরা রাজ্যসমূহকে ] অন্তর্ভাবিত করিবে না।

২। তফসিলী ক্ষেত্রসমূহে রাজ্যের নির্বাহিক ক্ষমতা।—এই তফসিলের বিধানাবলী সাপেক্ষে, কোন রাজ্যের নির্বাহিক ক্ষমতা তদন্তগত তফসিলী ক্ষেত্রসমূহে প্রসারিত হইবে।

৩। তফসিলী ক্ষেত্রসমূহের প্রশাসন সম্পর্কে রাজ্যপাল $ ১৯ ৪ ৩ কর্তৃক রাষ্ট্রপতির নিকট। প্রতিবেদন।—যে রাজ্যে তফসিলী ক্ষেত্রসমূহ আছে সেরাপ প্রত্যেক রাজ্যের রাজ্যপাল

৪ ***প্রতি বৎসর, বা যখনই রাষ্ট্রপতি কতৃক ঐরপে অজ্ঞাত হইবেন তখনই, ঐ রাজ্যের অন্তর্গত। তফসিলী ক্ষেত্রসমূহের প্রশাসন সম্পর্কে রাষ্ট্রপতির নিকট প্রতিবেদন করিবেন এবং সংঘের নিবাহিক ক্ষমতা ঐরপ ক্ষেত্রসমূহের প্রশাসন সম্পর্কে ঐ রাজ্যকে নির্দেশ প্রদান করা পর্যন্ত প্রসারিত হইবে।

ভাগ খ

ভফসিলী ক্ষেত্রসমূহের ও তফসিলী জনজাতিসমূহের প্রশাসন ও নিয়ন্ত্রণ

৪। জনজাতি মন্ত্রণা পরিষদ।-(১) যে রাজ্যে তফসিলী ক্ষেত্রসমূহ আছে সেরপ প্রত্যেক রাজ্যে, এবং রাষ্ট্রপতি যদি ঐরুপ নির্দেশ দেন, তাহা হইলে, যে রাজ্যে তফসিলী জনজাতিসমূহ। . . . আছে কিন্তু, তফসিলী ক্ষেত্রসমূহ নাই এরপ প্রত্যেক রাজ্যেও, অনধিক কুড়ি জন সদস্য লইয়া গঠিত একটি জনজাতি মন্ত্রণা পরিষদ স্থাপিত হইবে, যাঁহাদের তিন-চতুর্থাংশের যথাসম্ভব নিকটতম সংখ্যক সদস্য হইবেন রাজ্যের বিধানসভায় তফসিলী জনজাতিসমূহের প্রতিনিধিগণঃ তবে, যদি রাজ্যের বিধানসভায় তফসিলী জনজাতিসমূহের প্রতিনিধিগণের সংখ্যা জনজাতি, মন্ত্রণ পরিষদে যে আসনসংখ্যা ঐরপ প্রতিনিধিগণ দ্বারা পরণ করিতে হইবে তদপেক্ষা কম হয়, তাহা হইলে, অবশিষ্ট আসনসমূহ ঐ জনজাতিসমূহের অন্য সদস্যগণ দ্বারা পরণ করিতে হইবে। সংবিধান (সপ্তম সংশােধন) আইন, ১৯৫৬, ২৯ ধারা ও তফসিল দ্বারা, “প্রথম তফসিলের ভাগ ক-এ বা "

ভাগ খ-এ বিনির্দিষ্ট কোন রাজ্য বঝায় কিন্তু এই সকল শব্দ ও অক্ষর বাদ দেওয়া হইয়াছে। | i উত্তর-পূর্ব ক্ষেত্রসমূহ (পনঃসংগঠন) আইন, ১৯৭১ (১৯৭১-এর ৮১), ৭১ ধারা দ্বারা, “আসাম রাজ্যকৈ” —এর থলে (২১.১.১৯২৭ হইতে) প্রতিস্থাপিত। সংবিধান (উনপঞ্চাশ সংশােধন) আইন, ১৯৮৪, ৩ ধারা দ্বারা, ও মেঘালয়—এর স্থলে (১.৪.১৯৪৫ হইতে) প্রতিস্থাপিত। ভারতের গেজেট, বিশেষ সংখ্যা, ভাগ ২, অনুভাগ ৩(ii), তারিখ ১১.৩.১৯৮৫; প্রজ্ঞাপন নং . এস. ও, ১৮৪(ই) দ্রষ্টব্য। $ সংবিধান (সপ্তম সংশােধন) আইন, ১৯৫৬, ২৯ ধারা ও তফসিল দ্বারা, “বা রাজপ্রমুখ”—এই শব্দসমূহ বাদ দেওয়া হইয়াছে।

১১.১৯২৭ হইতসংগঠন) আইন, ১৯ল শব্দ ও অক্ষর প্রথম তফসিলের ও