পাতা:ভারতের সংবিধান.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ভারতের সংবিধান
১৩
ভাগ ৩—মৌলিক অধিকারসমূহ-অনুচ্ছেদ ৩০-৩১ক

শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালন সংখ্যালঘবর্গের অধিকার।  ৩০।(১) সকল সংখ্যালঘবর্গের, ধর্মভিত্তিকই হউক বা ভাষাভিত্তিকই হউক, তাঁহাদের পছন্দমত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান স্থাপন করিবার ও পরিচালন করিবার অধিকার থাকিবে।

 (১ক) (১) প্রকরণে উল্লিখিত কোন সংখ্যালঘু সম্প্রদায় কর্তৃক স্থাপিত ও পরিচালিত কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি বাধ্যতামূলকভাবে অর্জন করিবার জন্য বিধি প্রণয়ন কালে রাজ্য ইহা সুনিশ্চিত করিবেন যে, ঐরূপ সম্পত্তি অর্জনের জন্য ঐরূপ বিধি দ্বারা স্থিরীকৃত বা তদনুযায়ী নির্ধারিত অর্থ এরূপ হয় যেন উহা ঐ প্রকরণ অনুযায়ী প্রত্যাভূত অধিকার সঙ্কুচিত বা রদ না করে।]

 (২) শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানসমূহে সাহায্যদানে রাজ্য কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের প্রতিকলে এই হেতুতে বিভেদ করিবেন না যে উহা কোন সংখ্যালঘবর্গের পরিচালনাধীনে আছে, ঐ সংখ্যালঘবগ ধর্মভিত্তিকই হউক বা ভাষাভিত্তিকই হউক।

* * *

 ৩১। (সম্পত্তির অবশ্যক অর্জন।] সংবিধান (চতুশ্চত্বারিংশ সংশােধন) আইন, ১৯৭৮, ৬, ধারা দ্বারা (২০.৬.১৯৭৯ হইতে) নিরসিত।

[কোন কোন বিধির ব্যাবত্তি।]

 [৩৯ক। [(১)১৩ অনুচ্ছেদে যাহা কিছু আছে তৎসত্ত্বেও, এরপ ভূসম্পত্তি ইত্যাদির কোন বিধি, যাহা.. অর্জন বিধানকারী বিধির ব্যাবত্তি। (ক) রাজ্য কর্তৃক কোন ভূসম্পত্তি বা তন্মধ্যে কোন অধিকার অর্জন অথবা | ঐরুপ কোন অধিকার বিনাশ বা সংপরিবর্তন, অথবা . (খ) কোন সম্পত্তির পরিচালনার ভার, হয় জনস্বার্থে অথবা ঐ সম্পত্তির উপযুক্ত পরিচালনা সুনিশ্চিত করিবার উদ্দেশ্যে, সীমাবদ্ধ কালের জন্য রাজ্য কর্তৃক গ্রহণ, অথবা | * সংবিধান (চতুশ্চত্বারিংশ সংশােধন) আইন, ১৯৭৮, ৪ ধারা দ্বারা (২০.৬.১৯৭৯ হইতে) সন্নিবেশিত। ৪৫, ৫ ধারা দ্বারা, “সম্পত্তিতে অধিকার”এই উপ-শিরােনামা (২০.৬.১৯৭৯ হইতে) বাদ দেওয়া হইয়াছে। সংবিধান (দ্বিচত্বারিংশ সংশােধন) আইন, ১৯৭৬, ৩ ধারা দ্বারা (৩.১.১৯৭৭ হইতে) সন্নিবেশিত।

সংবিধান (প্রথম সংশােধন) আইন, ১৯৫১, ৪ ধারা দ্বারা (অতীতপ্রভাবী কার্যকারিতাসহ) সন্নিবেশিত। | + সংবিধান (চতুর্থ সংশোধন) আইন, ১৯৫৫, ৩ ধারা দ্বারা, (৯) প্রকরণের থলে . (অতীতপ্রভাবী কার্যকারিতাসহ),প্রতিস্থাপিত।