ভারতে ইংরাজ । పిసి সকল পথে মহাভয় ছিল। আইন রাস্ত বই কু ত্রাপি বাধা রাস্ত ছিল না। কেবল হাওড়া হুগলী ও বর্ধমান জেলার গ্রাওষ্ট্রাঙ্ক রোড, অহল্য বাইয়েৰ নাগপুঞ্জ রোড, ও মহানাদ হইতে ত্রিবেণী পৰ্য্যন্ত “জামাষ্ট জাঙ্গাল” এইমাত্র প্রশস্ত পথ । বৰ্দ্ধমান জেলায় পুরী রোড, গ্রাণ্ডট্রান্ত রোড আরও দুইএকটা তন্ত্রপ রাস্ত ছিল। বাকুড়া ও বীরভূম জেলায় তজপ স্থপ্রশস্ত পথ না থাকিলেও অনেক পড়া-পত্তিত বড় বড় মাঠ ময়দান ছিল, তাকাদের মৃত্তিক কঙ্করময়ী বলিয়া বাতায়াতে বিশেষ ক2 ছিল না। বর্ষাকালে গ্রামপল্লী ও মাঠ ময়দানগুলি সাধাৰণতঃ জলে কাদায় পরিপূর্ণ হইত। শীত গ্রীষ্মকালে ধুলায় ভরিয়া যাইত, পথিকদের পথপৰ্য্যটনে বড়ই কষ্ট হইত। তাহার উপর প্রায় সকল মাঠেই দম্বাতস্করের আড্ডা থাকা প্রযুক্ত সৰ্ব্বদাই আপদ বিপদেৰ শঙ্কা করিতে হইত। এখন গ্রামে গ্রামে রোডশেশের ब्रांखां श्ब्रां८छ्, &ांधांखब्र वाहेबांब्र७ ज्ञांखांब अडांद मांझे । नञन्न झईटङ नश्रज्ञांस्छब्र বাইবার জন্ত লৌহবক্স ( ৰেলপথ ) প্রস্তুত হইয়াছে, জলপথে ষ্টিমার যাতায়াত করিতেছে। পূৰ্ব্বে ধনবানের পান্ধী চৌপাল চাপিয়া বহু অর্থব্যয়ে পথকষ্ট্রের পরিহার করিতেন, আজিকালি সাধারণে যৎকিঞ্চিৎ অর্থব্যয়ে তদপেক্ষ অধিক সুখস্বচ্ছন্দতার সহিত বহু দূরবত্তী স্থানে যাতায়াত কবিতে পারিতেছে। তীর্থযাত্রায় কতই কষ্ট ছিল। পথ এতই দুর্গম ও বিপদসঙ্কুল ছিল যে, যাত্রাকালে কেহই ফিরিবার আশা না রাখিয়া আপন বিষয়-আশয়ের বন্দোবস্ত করিয়া যাইতেন । বিদায় দিবার কালে আত্মীর স্বজনের অশ্রমোচন করিতেন। পথে বাহির হইয়া পথিককে পায়ে নেকড়া জডাইতে হইত, না জডাইলে পা দুইখানি কাটিয়া, রক্ত বাহির হইত। এখন যে গয়াক্ষেত্রে যাইতে চব্বিশ ঘণ্টা লাগে না সে গয়াক্ষেত্র পনব ষোল দিনেও বাইন্তে পারা যাইত না । খোরাকী খরচ কক্ত লাগিত । কতই পথশ্ৰম সহিতে হইত। তাহার উপর নিত্য নুতন স্থণ্ডিলের অন্ন ভক্ষণ করিয়া উদবাময়ে কত কষ্ট ছিল—কেছ কেহ প্রাণও হাবাইত। দস্থ্যহন্তে পড়িয়া সৰ্ব্বস্বাস্ত হইতে ও কত লোককে কাদিতে কঁাদিতে ফিরিতে হইত। এখন মনে করিলে পনর দিন মধ্যে সেতুবন্ধ দিয়া দ্বারক মথুরা বৃন্দাবন দেখিয়া ফিবির चांनिटङ शथ दहे झःथ जळूछद झ्द्र नां । पूबबउँ छांटनञ्च नश्वान जहेcङ इहेरण তথায় বহুব্যয়ে লোক পাঠাইতে হইত, তাহৱত কতই কান্ত্রিক কষ্ট ছিল। এখন ছইটী মাত্র পয়সা ব্যয়ে দুইদিন উৰ্দ্ধসংখ্যা চারি পাঁচ দিন মধ্যে ডাকযোগে ভাঙ্গজেব যে কোন স্থানেৰ সংবাদ লওয়া যায়। আৰ আটটা গণ্ডী পরসা খরচ
