ভারতে ইংরাজ শাসন S L TSMSALSASLSLALALA T M TATTSLSL SiSSL MMSLALLSASM LLLLA SALASSASS LLLSLLLATMMSLALLS LqSAAL LSSMSAALLSSTLMSASAAAASSSLSL SSSA AASSMSLSS AAA LL SS MTMS SSSSSSASAMAL eeLSLSLMS AqL SLLLLSS S SLLL SLSL AA M SLSSASLSSASALLSLLLLST SALAAS MASekS LL SLS কোন পরিষদেই বড়লাট স্বয়ং প্রেসিডেন্টের কার্য্য করিতে পারেন না। প্ৰত্যেক পরিষদেরই পৃথক পৃথক প্রেসিডেণ্ট থাকেন। বড়লাট “রাষ্টিয় পরিষদের” সদস্যদিগের মধ্য হইতে একজনকে ইহার পদে নিযুক্ত করেন। “ভারতীয় ব্যবস্থা-পরিষদের” যিনি প্ৰথম প্রেসিডেণ্ট হইয়াছেন, তাহাকে চারি বৎসরের জন্য নিযুক্ত করা হইয়াছে । তাহার কার্য্যকাল শেষ হইলে, সদস্যবৃন্দের মধ্য হইতে আর একজনকে এই পদে নিৰ্ব্বাচিত করা হইবে । ব্রিটিশশাসিত ভারতের সকল অধিবাসী, সকল স্থান ও সমস্ত বিষয় সম্পর্কে “ভারতীয় ব্যবস্থাপরিষদ' আইন প্ৰণয়ন করিতে পারেন । উভয় পরিষৎকর্তৃক কোন আইনের পাণ্ডুলিপি গৃহীত না হইলে তাহা আইনে পরিণত হইতে পারে না ; উভয় পরিষৎ কর্তৃক গৃহীত হইলেও বড়লাটের সম্মতি ব্যতীত তাত কাৰ্য্যকরা হইতে পারে না । তিনি ইচ্ছা করিলে তাহ রহিত করিয়া দিতে পারেন । সমস্ত ব্রিটিশ ভারতকে কতকগুলি অংশ বা প্রদেশে ভাগ করা হইয়াছে। প্রদেশের বিস্তুতি ও দায়িত্ব অনুসারে গবর্ণর বা চিফ কমিশনারের উপর ইহার শাসনের ভার অর্পিত হইয়াছে। পূৰ্ব্বে বাঙ্গালাদেশ লেপ্টেনাণ্ট গভর্ণরের শাসনাধীন ছিল । এখন ইহার প্রধান শাসনকৰ্ত্তাকে গবৰ্ণর বলে । আজকাল লর্ডলিটন বাঙ্গালার গভর্ণর। প্ৰত্যেক প্রদেশে সেই Գ প্রেসিডেণ্ট । অধিকার ।
