পাতা:ভারতে ইংরেজ শাসন - সুরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী.pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उठाद्रg\ङ शै९द्रास्त्र *ाशन्म VO) raisors হইয়াছে। ভারতের অনেক সমতলক্ষেত্রে-এমন কি, পাহাড়পর্বতময় স্থানেও রেল লাইন বিস্তুত হইয়াছে। ইহাতে যে কেবল লোকের যাতায়াতের সুবিধা হইয়াছে, তাহা নহে; পরস্তু ব্যবসায়-বাণিজ্যেরও বিশেষ উন্নতি হইয়াছে। শীঘ্ৰগামী ষানাদির অভাবে পূর্বে দ্রব্যাদির আমদানী রপ্তানী করিতে ব্যবসায়ীদিগকে অতিশয় প্ৰয়াস পাইতে হইত; কিন্তু রেলওয়ে বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে সেই অসুবিধা দূর হইয়াছে। এখন এক দেশের উৎপন্ন দ্রব্য কেবল সেই দেশেরই একভোগ্য সম্পত্তি নহে । রেলওয়ের বিস্তারে দেশের সর্বত্র তাহার আমদানী ও রপ্তানী হইতেছে। ভারতের কোন প্ৰান্ত সীমানায় কাবুল অবস্থিত ; কিন্তু এই রেলের কৃপায় সেই স্থান হইতেও আঙ্গুর, বেদান প্ৰভৃতি সুস্বাদু ফল আসিয়া ভারতের সমস্ত হাট-বাজার ছাইয়া ফেলিয়াছে। বোম্বাইয়ের আমি ইত্যাদি সুখাদ্য দ্রব্য এখন ভারতের সর্বত্র পাওয়া যায়। আবশ্যক হইলে এখন ভারত-সাম্রাজ্যের যে কোন স্থানের যে কোন জিনিষ যে কোন দেশে লইয়া যাওয়া সাইতে পারে। দেশে স্টুভিক্ষ উপস্থিত হইলে, অন্য প্রদেশ । হইতে রেলের সাহায্যে জিনিষ-পত্রের আমদানী করা হয় ; ইহাতে কত লোকের যে জীবন রক্ষিত হয়, তাহা বলা বাহুল্য মাত্র । রেলওয়ে প্ৰবৰ্ত্তনে আমাদের দেশের । লোকের যাতায়াতের পক্ষে যে কত সুবিধা হইয়াছে, তাহা “বোধ হয়। আর কাহাকেও বলিয়া দিতে হইবে না ।