ভারত-ভ্ৰমণ। কৌশলের ও ভাস্কৰ্য্য বিদ্যার গৌরব-জ্ঞাপক প্ৰাসাদাবলী যে ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মাবলম্বিগণ কর্তৃক ধ্বংস প্ৰাপ্ত হইয়াছে তাহা চিন্তা করিলে ভারতবাসী মাত্রেরই শোণিত-স্রোত ধমনীতে একটু বেগে প্রবাহিত হয় ও ব্যথিত হৃদয়ের একবিন্দু অশ্রু অলক্ষ্যে মৃত্তিকাতে পতিত হইয়া শুকাইয়া যায়। মুসলনান হিন্দুর মন্দির চুর্ণ বিচূর্ণ করিয়াছে, হিন্দুর আরাধ্য দেবতার নাক কাণ কাটিয়া ধৰ্ম্মের ধ্বজা উড়াইয়াছে, খ্ৰীষ্টান অমান বদনে সাম্যের পরিবর্তে হিন্দু ধৰ্ম্মের দেব দেবীগণের প্রতি অভদ্রোচিত ভাষা ও অবজ্ঞা প্ৰকাশ করিতে কুষ্ঠিত হয় নাই এবং হইতেছেও না, কিন্তু কেহ কি এ কথা বলিতে পারেন যে হিন্দু মুসলমানের মসজিদ ভাঙিয়াছে এবং খ্ৰীষ্টানের বাইবেলের নিন্দা করিয়াছে ? যদি বিশ্বজনীন প্ৰেম ও ধৰ্ম্মের সার্বভৌমিক মহত্ত্ব কোথাও থাকে। তবে এক হিন্দু ধৰ্ম্ম ব্যতীত জগতের অপর কোনও । ধৰ্ম্মে নাই। ইহা স্বতঃ সিদ্ধবাক্য। হিন্দুর চক্ষে জগত ব্ৰহ্ম,-তাহারা কোন প্ৰাণে পরীধৰ্ম্মের নিন্দা করিবে ? আমাদের বিশ্বাস ধৰ্ম্মের বিদ্বেষের ন্যায় পাপ জগতে অতি বিরল,—সব ধৰ্ম্মই সেই এক পরম পুরুষের মহিমামণ্ডিত সিংহাসনের গন্তব্য পথের প্রদর্শক, তবে রীতিভেদ-জাতিভেদ এবং দেশ ভেদে বিভিন্নরূপ হয়, ইহা স্বাভাবিক । এই যে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে মিলন সংঘটিত হইতেছেন, আমাদের বিশ্বাস ইহা ধৰ্ম্মগত প্ৰভেদের জন্য নহে, কেবল আমাদের হৃদয়-গত সংকীর্ণতাই ইহার মূল উপাদান। যাক এসব কথা। পর্তুগীজদের পরে আর এক ক্ষমতাশালী ইউরোপীয় জাতি ভারতে বাণিজ্য ছলে উপনীত --হয়-ইহারাই ইংরেজ । ষোড়শ ঢাব্দীর শেষভাগে ইংরাজরা এদেশে প্রবেশ করে এবং তাহাদের লোলুপ দৃষ্টি বােম্বাই বন্দরের উপর পতিত হয়। তখন কি কেহ মনে কল্পনাও করিতে পারিয়াছিল যে চঞ্চলা সৌভাগ্য লক্ষী গোপনে ভারতের রাজটীকা ইহাদের শুভ্ৰ ভালে গৌরবের সুকল্যাণ প্রভার সহিত অঙ্কিত করিয়া দিবে ? ? ইংরেজেরা বােম্বাই পর্তুগীজদিগের নিকট হইতে দখল করিবার দুই একবার | ষ্টা করিয়াছিল। কিন্তু তাহাতে কৃতকাৰ্য্য। “হইতে পারে নাই। —ইংলেণ্ডের | ' ' ' تعديا ال * * " inje ' ' '. t ༡་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་ཉལ་ལ་མཁལ་འཐག་མ་ ۔ ۔ ۔ ۔ . . . به '; 2エう * SやW6う ". . . . . ". - Y ... . . . . . . . . . . . . ነ*ቁ'* '. | he ..fr ༣ - ;hr ་༥.
