পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-ভ্ৰমণ । মুকুর খণ্ডের দ্বারা সুসজ্জিত। গৃহের দুই পার্শ্বে দুইটী গুম্বজ, মধ্যস্থলে অৰ্দ্ধচন্দ্ৰাকৃতি ক্ষুদ্র দেহ। এ স্থান হইতে উদ্ধের জয়গড় কেল্লার দৃশ্য বড়ই সুন্দর। ইহার পরে ‘সোহাগ মন্দির, এই কক্ষের বহির্ভাগস্থ প্রাচীরগুলি শ্বেতপ্রস্তর মণ্ডিত গৃহের উভয় পার্থে আরও দুইটী ছোট ছোট ঘর তাহাদের উপরি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গুম্বজ-ভিতরে ছিদ্রযুক্ত প্ৰস্তর-জানালা-কক্ষের মধ্যেও এইরূপ প্রস্তর-জানালা দৃষ্ট হইল। বােধ হয় সে কালের পুরস্ত্রীবর্গ এই জানালার অন্তরাল দিয়া দেওয়ানখাসের কাৰ্য্যাবলী অবলোকন করিাতেন। কারুকাৰ্য্যময় শিল্পালঙ্কত প্ৰাচীরগুলি দেখিতে বেশ সুন্দর। রাজবাটীর কিয়দপুরে উচ্চ পর্বতােপরি প্রাচীন কুন্তলগড় অবস্থিত, ইহা প্ৰায় সহস্ৰ বৎসরের পুরাতন ! এখন আর সে সৌন্দৰ্য্য নাই-চারিদিক ভাঙ্গিয়া গিয়াছে ও জঙ্গলে ভরিয়া গিয়াছে। এখন বন্য, শূকর ও ব্যান্ত্রের ইহা লীলাভূমি। এই কুন্তলগড়ের আরো উৰ্দ্ধে ভূতেশ্বর মহাদেবের মন্দির বিরাজিত। এই ভূতেশ্বর যে কতদিনের প্রাচীন, তাহা কেহ বলিতে পারেন না। উত্তর দিকের প্রাচীরের নিকট একটা মসজিদ দেখিলাম, কথিত আছে যে, আজমীর হইতে গমনাগমনের সময় জনৈক মুসলমান সম্রাট এই মসৃজিদ নিৰ্ম্মাণ করাইয়া ছিলেন। এখন অম্বর যেন উপকথার এক নিদ্রিত নগরী । চারিদিকে কেমন যেন এক গভীর নিস্তব্ধ ভাব ইহার সর্বাঙ্গে বিজড়িত। সেই ঢল ঢল ছল ছল লাবণ্য নাই বটে, কিন্তু তবু সে রূপরাশির হ্রাস নাই। একদিন যে হাটবাজার লোকজনে পূর্ণ ছিল, এখন তাহা বিজন। পূর্বে এস্থানে উৎকৃষ্ট বন্দুক ও বিবিধ অস্ত্ৰাদি প্ৰস্তুত হইত। বৰ্ত্তমান সময়ে অম্বরের শিল্পিগণ জয়পুরে বাস করিতেছে। জয়সিংহ কেন, যে এমন সুন্দর স্তব্ধনগরী পরিত্যাগপূর্বক জয়পুরে সমতল-ক্ষেত্রে রাজধানী নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাহাতে বাস করিলেন, তাহা আমাদের ক্ষুদ্ৰ বুদ্ধিতে यूक्शिा अन्शव्रभश्ल ७ कि ९निष्कद्र नभूगश भश्ल असृडि जर्थन कब्रिग्रा আমরা অম্বরের অধিষ্ঠাত্রী দেবী শিলাদেবীকে দর্শন করিবার জন্য তঁহার মন্দিরে প্রবেশ করিলাম। এই BBBDB BLBD DBBDD BBDBDD DiB BDBD DDBB DDD DDDS 8 শিলাদেৰীৱ মন্দির।