পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-ভ্ৰমণ । এই কূপের চারিদিক প্রস্তরমণ্ডিত ও জলের কিছু উপরেই দেয়াল-সংলগ্ন সারি সারি গ্যালারী। এক, পার্থের সুপ্ৰশস্ত সোপান-পথের সাহায্যে এ সকল গ্যালারীতে অবতরণ করা যায়। কুপের সলিলরাশির সহিত একটীি বৃহৎ চৌবাচ্চ সংযোজিত আছে এবং মৃত্তিকার উপরে দ্বিতল অট্টালিকা সমূহ বৃত্তাকারমুখে চারিদিক ঘিরিয়া রহিয়াছে। প্রতি বৎসর কাৰ্ত্তিক মাসে এস্থানে পনের দিন ধরিয়া একটী মেলা হইয়া থাকে।--সেই মেলায় ভারতের নানাস্থান হইতে বহুসংখ্যক অশ্ব, গবাদি পশুসমূহ ও আগ্রা, দিল্লী, কাণপুর, লক্ষে প্রভৃতি স্থান হইতে পণ্যদ্রব্যাদি আনীত হইয়া বিক্রীত হয়। ঢোলপুর নগরের তিন মাইল পশ্চিমে মুচুকুন্দ হ্রদ নামক একটী অতি রমণীয় হ্রদ আছে, এই হ্রদ প্ৰায় ১২৫ বিঘা বিস্তৃত ও অত্যন্ত সুগভীর। ইহার চতুর্দিকস্থ গিরি-বন-রাজিবেষ্টিত প্ৰাকৃতিক শোভা নয়ন-মন-মুগ্ধকর। শ্যামলা-ধরিত্রী জননী যে কত বিচিত্র সৌন্দৰ্য্যপূর্ণ, তাহা যিনি কখনও বিভিন্ন দেশাদি পৰ্যটন করেন নাই। তাহার পক্ষে হৃদয়ঙ্গম করা অসম্ভব। চতুর্দিকস্থ গিরিসমূহ হইতে বৃষ্টির জল আসিয়া এই হ্রদের কলেবর পরিপুষ্ট রাখিতেছে। একদিকে নিৰ্জনত ও অপরদিকে প্ৰাকৃতিক সৌন্দর্ঘ্যে বিভূষিতা। এই স্থানটি বড়ই রমণীয়। হ্রদের তীরে চতুর্দিকে প্রায় ১১৪টা দেবালয় আছে। প্রতি বৎসর জ্যৈষ্ঠ ও ভাদ্রমাসে এস্থানে দুইটা মেলা হয়, সে সময়ে বহুসংখ্যক লোক আসিয়া এখানে সুনিদানাদি পুণ্যকাৰ্য্য করিয়া থাকে। यांकवाद्रव्र निर्निर्बंड गब्रोझेन्द्र निको? 4काँी अडि श्व्र भन्ख्रिश्त्र দেখিতে পাওয়া যায়, ইহা দর্শনে মুগ্ধ হইয়াছিলাম, মসজিদটির কারুকাৰ্য্যও নিৰ্ম্মাণ-কৌশল অত্যন্ত মনোহর, ১০০৬ খ্ৰীষ্টাব্দে এই মসজিদটি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। আগ্রার ইতিমদউর্দুদ্দৌলা মসজি अन्न अश्ङि देशब्र बाशाङ्कडिब्र কতকটা সাদৃশ্য অনুভূত হইল। . . . এতদ্ব্যতীত পৰ্বত-পদতলস্থ ফকীর সাহা সারােফবদলের সমাধি ও মুনি সিদ্ধি নামক জনৈক হিন্দু সিদ্ধ-পুরুষের বাসস্থান ও ঢোলপুরের অন্যতম দর্শনীয় স্থান বলিয়া উল্লেখ করা যাইতে পারে। সীমান্ত-সংগ্রামে যোগ দিয়া ঢোলপুরের মহারাণী ব্রিটিশ গভৰ্মেন্টের নিকট হইতে বিশেষরূগে S8&