পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৪১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-ভ্ৰমণ | ༈་་་་་་་་་་་་་་་་་་ কঁদিয়া আকুল হইয়াছিলেন, পরে স্বকীয় অলৌকিক শক্তি প্ৰভাবে ও র্তাহার পার্ষদ শ্ৰীরাপ ও সনাতন গোস্বামীর সহায়তায় উহা উদ্ধার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। চৈতন্যদেব ও রূপসনাতনের অক্লান্ত পরিশ্রমে কিরূপে বৃন্দাবনের লুপ্ত তীর্থ স্থল সমূহ উদ্ধার পাইয়াছিল। আমরা এস্থানে বৈষ্ণব কবিগণের মধুর কবিতা উদ্ধত করিয়া তাহা পাঠকবর্গের নিকট উপস্থিত করিলাম । “বৃন্দাবনে আচাৰ্য্য শ্ৰী রােপ সনাতন । প্ৰভু মনোবৃত্তি প্ৰকাশিলা দুইজন ৷ লুপ্তর্তীৰ্থ ব্যক্ত করি শাস্ত্ৰ প্ৰমাণেতে । শ্ৰীক্লপ গোসাঞির এক চিন্তা হৈল চিতে ॥ শ্ৰীবিগ্ৰহ শ্ৰীগোবিন্দ ব্রজেন্দ্রকুমার । সুদা যোগ পীঠে স্থিতি শাস্ত্রে এ প্রকার। হেন শ্ৰীগোবিন্দদেবে না পাই দর্শন । BLLS aLLLD DDDSDD BDBBD BBJE BE S ব্ৰজবাসী ঘরে ঘরে অন্বেষণ করি । যমুনার তীরে রহে ধৈৰ্য্য পরিহরি ॥ একদিন এক ব্ৰজবাসী অকস্মাৎ । শ্ৰী রূপ গোস্বামী আগে হইল সাক্ষাৎ ৷ পরম সুন্দর তেঁহা মধুর বচনে। শ্ৰী রাপে কহন্ত্ৰ স্বামী দুঃখী দেখি কেনে ৷ তাহার মধুর বাক্যে চিত্ত আকৰ্ষিল । শ্ৰীরদপ গোস্বামী ক্ৰমে সব নিবারিল ৷ ব্ৰজবাসী কহে চিন্তা না করিহ মনে । গোমা টীলা খ্যাতি যোগপীঠ বৃন্দাবনে ৷ তথা কোন গাভী শ্রেষ্ঠ পূর্বাহ্ন সময়। দুগ্ধ দেন প্ৰতিদিন উল্লাস হৃদয় ॥ শ্ৰীগোবিন্দদেব আছেন গোপনে । এত কহি রূপে লৈয়া গেল সেইখানে ॥ سوهSg |