পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৫৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছিল। বাসায় পহুছিয়া সে দিবস বিশ্রামাদি করিয়া পথব্রান্তি দূর করি।-- লাম। পুরীনগরটি নিতান্ত ক্ষুদ্র নহে। ১৮২৪ খ্ৰীষ্টাব্দে এস্থানে ৫৭৪১টি " " ইহার আয়তন ৬৫০০ বিঘা। এখানে যাত্রীবর্গের থাকিবার জন্য নানাপ্রকারের বাসবাটী আছে, তাহার অধিকাংশই বাঁশের নিৰ্ম্মিত । YDDS BBDBDDS BBBDBDS BDDD S D i DODBDDDB DBBDBD LLLBBD বহুতর যাত্রী সমাগম হয়। তখন লোক সংখ্যা এত অধিক হয় যে নানা প্রকারে বায়ু দূষিত হইয়া মড়কের সৃষ্টি করে—কত শত যাত্রী যে এইরূপ মড়কের আক্রমণে পতিত হইয়া মৃত্যুমুখে পতিত হন তাহা নিরুপণ করা অসম্ভব হইয়া পড়ে। গভৰ্মেণ্ট এই অকাল মৃত্যুর জন্য অনেক নিয়ম অবলম্বন । করিয়াও বিশেষরূপে কৃতকাৰ্য্য হইতে পারেন নাই। সাধারণতঃ বিসূচিকা । রোগের প্রাদুর্ভাবই এস্থানে খুব বেশী হইয়া থাকে। যাহাতে যাত্ৰিগণ এইরূপ অকাল মৃত্যুর হস্ত হইতে রক্ষা পান, সে জন্য সদাশয় গভর্মেন্ট পথে পথে হাসপাতাল প্ৰস্তুত করাইয়াছেন, এবং চিকিৎসা বিভাগের অন্তৰ্গত একদল চৌকিদার (Medical patrol) নিযুক্ত হইয়াছে এবং এক এক বাড়ীতে কত জন লোক থাকিতে পারিবে, এক একটী কক্ষ কয়জন লোক থাকিবার উপযুক্ত ইহা নির্দেশ করিয়া দিয়াছেন, এত করিয়াও কিন্তু গভৰ্মেণ্ট যাত্রিগণকে মড়কের হাত হইতে রক্ষা করিতে পারেন না। ইহার দোষ যাত্রীদের, গভৰ্মেন্টের নহে। কারণ ধৰ্ম্মপ্ৰাণ ভক্ত যাত্ৰিগণ নিতান্ত মুমূর্ষ অবস্থায় পতিত না হইলে কখনও চিকিৎসাৰ্থ হাসপাতালের সাহায্য লইতে অগ্রসর । হ’ন না,-ইহারা এতদূর অন্ধবিশ্বাসী যে জীবন অপেক্ষা মৃত্যুকেই এই পবিত্র ধামে অধিকতর বরণীয় বলিয়া বিবেচনা করেন। আমরা পূর্বে ওড়িষ্যার প্রাচীন ইতিহাস পাঠকবর্গকে সংক্ষেপে জানাইয়াছি এখন জগন্নাথ পৌরাণিক তীর্থের পৌরাণিক ইতিবৃত্তও সংক্ষেপে তাহাদিগকে উপহার ইতিহাস। দিলাম। এই স্থান নীলাচল, পুৱী, পুরুষোত্তম, শ্ৰীক্ষেত্র, শঙ্খক্ষেত্র ও কেবল ক্ষেত্র নামে পরিচিত। হিন্দুদিগের নিকট चांद्र cकांथां७ बॉ३, 4भन कि बांब्रागैौ७ ऐश शंदेऊ