পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৫৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ख्छझड-एडययन । কেবল বেশ্য ও চণ্ডালের মন্দিরের ভিতরে প্রবেশ করিতে পারে না । এই পুণ্যস্থানে উচ্চ নীচ সকলে দেবের প্রসাদ একত্র গ্রহণ করে বলিয়৷ কোন দোষ হয় না। উৎকালখণ্ড, কপিল जरश्डिा भशeनांश भांश झा প্রভৃতি গ্রন্থে এ বিষয়ে বিশেষরূপে লিখিত আছে। গঙ্গাজল যেরূপ কিছুতেই অপবিত্র হয় না, তদ্রুপ মহা- ৷ প্ৰসাদও কোনরূপে অপবিত্র হয় না, এমন কি যদি চণ্ডালেও ইহা পাক করিয়া দেয় তাহা হইলে তাহা স্বয়ং লক্ষনী দ্বারা পাক হইয়াছে জানিতে হইবে। এই প্ৰসাদ ক্রয় বিক্রয় শুষ্ক, এমন কি বহুদূর হইতে আনিয়া দিলেও অশুদ্ধ হয় না, যখন যে অবস্থায়ই পাওয়া যায় না কেন তখনি তাহা ভোজন করিবে, ইহাতে সর্বপ্রকারের পাপ বিনষ্ট হয়।” কপিল সংহিতায় ইহার মাহাত্ম্য সম্বন্ধে লিখিত আছে যে “জগন্নাথ স্ত্য নৈবেদ্যং মহাপাতকনাশনম্। ভক্ষণাৎ ফলমাপ্নোতি কপিলাকোটিদানজং । কিং তেন ন কৃতং পাপং কিং তেন চ কৃতং তপঃ । ভক্ষিতং যেন নান্নাদ্যং দারুব্ৰহ্মস্বরূপিণঃ। জগন্নাথে যথা সাক্ষাদর্শনান্মুক্তিদোপ্রুবম ৷ তথৈব মুক্তিদং হ্যনং জগন্নাথশূন্য ভো দ্বিজাঃ।। দেশান্তর গতং বাপি শুষ্কমার্ক্সমাথাপি বা ৷ ভক্ষণাদর্শনাচ্চৈব দ্বিজাতীনাঞ্চ মুক্তিদম। পুরুষোত্তমাৎপরং ক্ষেত্ৰং নাস্তি নাস্তি মহীসুরাঃ ॥ দ্বিজাস্ত শ্বপচাদান্নং যত্র ভুঞ্জিন্তি পুপকং তস্মাৎ সর্বপ্রযত্নেীন গন্তব্যং পুরুষোত্তমম।” পুরাতত্ত্ববিদগণ বলিয়া থাকেন যে শ্ৰীক্ষেত্ৰধামের এই জাতি ভুলিয়া হিন্দুদের সকলের মহাপ্ৰসাদ গ্ৰহণ করার প্রথা বৌদ্ধদিগের নিকট হইতে গ্ৰহণ করা হইয়াছে। কেহ কেহ বলেন যে “যখন জগন্নাথ ক্ষেত্র শবরীরাজগণের অধিকারে ছিল, তখন ইহা সামান্য ভাবে প্ৰকাশ পায়, পরে চৈতন্যদেবের সময় সর্বসাধারণে প্ৰচারিত হইয়া পড়ে।”ঃ এ কথা অযথাৰ্থ বলিয়া মনে হয় না, কারণ পূর্বে ATERM fricvt-ev