ਇਟ ভিাদম্বরম বা চিত্তম্বরম-মান্দ্ৰাজ নগরীর দেড়শত মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। এই সহরটীি পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন। লোকসংখ্যা (১৯,৯০৯)। এখানে ষ্টেসনের অনতিদূরেই ডাকবাঙলা এবং সহরের মধ্যে ত্ৰিশটা ছত্রম এবং বহু ব্ৰাহ্মণের হােটেল আছে ; এ সকল হোটেলে সর্দশ্রেণীস্থ হিন্দুগণই আহারাদি করিতে পারেন। প্ৰতি বেলা oy১০ দশ পয়সা হইতে ৩/০ তিন আনা করিয়া ব্যয় পড়ে। চিদম্বরমের দেব-মন্দিরসমূহের জন্যই এই স্থান বিশেষ বিখ্যাত। এখানকার পাৰ্বতী ও শিবের মন্দির বৃহৎ ও সুন্দর। এখানে চিদাম্বরেশ্বর-দেবের উৎসব উপলক্ষে প্রতি বৎসর পৌষমাসের শুক্লা-পঞ্চমী হইতে পূর্ণিমা পৰ্য্যন্ত একটি মেলা হয়, সে সময়ে ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশ হইতে প্ৰায় ৫০৷৬০ হাজার নরনারী দেবদর্শন এবং ব্যবসাদি উপলক্ষে আগমন করিয়া থাকে। দেবমন্দির-সমূহ মধ্যে শিবদুর্গার কনকসভা সর্বপ্রধান। স্থলপুরাণ পাঠে জ্ঞাত হওয়া যায় যে, এই সমুদয় দেবমন্দির পঞ্চম মনুর পুত্ৰ মাণিক রাজা শ্বেতবর্ণ কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তিনি শ্বেতকুণ্ঠ ইতিবৃত্ত। রোগাক্রান্ত হইয়া পিতৃপ্রদত্ত গৌড়রাজ্য পরিত্যাগ পূর্বক রোগমুক্তির আশায় তীর্থ পৰ্য্যটন করিতে করিতে অবশেষে কাঞ্চী নগরীতে উপনীত হন, এস্থানে এক ব্যাধের মুখে অবগত হইলেন যে, চিদম্বরমে বাস্ত্ৰপদ নামক একজন মহাতপা ঋষি বাস করিতেছেন, তাহার নিকট গমন করুন, তিনি ব্যাধের বাক্যে কৌতুহলােক্রান্ত হইয়া চিদারমে গমন করিয়া ঋষির সহিত সাক্ষাৎ করেন, ঋষিবর অরণ্য মধ্যে আকাশরাপী মহাদেবের এক মন্দিরের নিকট বাস করিতেন। রাজা শ্বেতবর্ণ ঋষির নিকট উপনীত হইলে তিনি ধ্যানযোগে সমুদয় অবগত হইয়া রাজাকে হেমতীর্থে স্নান করিতে আদেশ করিলেন । রাজা শ্বেতবর্ণ ঋষির অনুমন্ত্যানুসারে উক্ত তীর্থে সুন্নান করা মাত্র রোগমুক্ত হইয়া দেবানুগ্রহে দিব্য কাঞ্চনকান্তি লাভ করিলেন, এই হেমকান্তি-লাভহেতু তিনি হিরণ্যাবর্ণ নামে नाक्षांश1 दीनां । (XXታ9
