oਚ লেনাডুলোর নগর কেডুলোর তালুকের অন্তর্গত। দক্ষিণ আরকটি জেলার ইহাই হেড্রকোয়াটার। মান্দ্ৰাজ নগরী হইতে ইহা ১২৭ মাইল দূরে অবস্থিত। লোক সংখ্যা (৫২,২১৬)। এস্থানে ডাক বাংলা এবং প্ৰায় বারো তেরোটি ব্ৰাহ্মাণের হোটেল থাকায় নবাগত যাত্ৰিগণের আহারাদির এবং বাসস্থানের জন্য বিশেষ বিপদাপন্ন হইতে হয় না । আহারের ব্যয় প্ৰতি বেলার জন্য দশ পয়সা মাত্র। যাতায়াতের নিমিত্ত ঝাঁটুকা এবং গো-যান উভয়ই পাওয়া যায়। ডেভিড। দুর্গ কেডুলোরস্থ সেণ্ট ডেভিড। দুর্গের ভগ্নাবশেষ অস্থাপিও ও কেডুলোরের দেখিতে পাওয়া যায়। পূর্বে যে উদ্যান-গৃহে দুর্গের প্রাচীন ইতিহাস | গভর্ণর এবং ডেপুটি গভর্ণর বাস করিতেন বৰ্ত্তমান সময়ে সে স্থানে স্থানীয় কালেক্টার সাহেব বাস করেন। ১৭০২ খ্ৰীষ্টাব্দে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানী কর্তৃক এই দুর্গটি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ১৬৮২ খ্ৰীষ্টাব্দে কোম্পানীর সাহেবদের সহিত জিঙ্গির খাঁ বাহাদুরের কেডুলোরে কুঠি স্থাপনের কথাবাৰ্ত্ত সুস্থির হয় ; খাঁ বাহাদুরের অনুমতিক্রমে ১৬৮৩ খ্ৰীষ্টাব্দে সৰ্বপ্রথমে এস্থানে কুঠি নিৰ্ম্মিত হয় ; ক্রমে বাণিজ্যের বৃদ্ধির সহিত এস্থানে দুর্গ ও গুদাম গৃহাদি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ফরাসীদের সহিত নানাপ্রকার যুদ্ধ, বিগ্রহ ও বিপ্লব্যাদির পরে ১৭৮৫ খ্ৰীষ্টােব্দ হইতে ইহা ব্রিটিশ শাসনাধিকারেই আছে। এস্থানে প্রটেষ্টাণ্ট মতের এবং রোমান ক্যাথলিক মত, এই উভয় মতেরই গির্জা ইত্যাদি আছে, এতদ্ব্যতীত উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় এবং নাগরিক অন্যান্য কোনও সুযোগ সুবিধারই অভাব দৃষ্ট হইল না। আমরা যখন রেলপথে আসিতেছিলাম, তখন একটী বিষয় আমাদের বিশেষ কৌতুহলের উদ্রেক করিয়াছিল, দেখিলাম যে কোন কোন গ্রামের বহির্ভাগে ইষ্টক নিৰ্ম্মিত অতি ক্ষুদ্র হইতে অতি বৃহৎ অশ্ব মূৰ্ত্তি। সৌভাগ্যক্রমে আমাদের গাড়ীতে একটী উক্ত প্রদেশ বাসী ভদ্রলোক ছিলেন, তাহাকে ইহার কারণ জিজ্ঞাসা qዓ° नक्षā* दर्शन । नॉन। कथां ।
