পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইতে বেহার। পৰ্য্যন্ত এক সুবিস্তীর্ণ ও সুসমৃদ্ধ স্বাধীন মুসল তগণের | BDD DDD DDBSYSSiTEgD SLBB BBD DBDDBDBS DBDBS BBBD BBD S বিদ্যমান থাকিয়া সেকালের স্থপতিবিদ্যার শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপাদন করিতেছে। এস্থানে মসজিদের সংখ্যাই বেশী, স্বাধীন পাঠান শর্কি-অধিপতিগণ একদিকে । যেমন অনেক সুন্দর মসজিদ ইত্যাদি নিৰ্ম্মাণ করিয়া নিজেদের গৌরব প্রতিষ্ঠা করিয়া গিয়াছেন—অন্যদিকে আবার এস্থানের প্রাচীন হিন্দু ও : বৌদ্ধকীৰ্ত্তিসমূহ ধ্বংস করিতেও পশ্চাদপদ হ’ন নাই। বলা বাহুল্য যে অধিকাংশ মসজিদ ইত্যাদি হিন্দু ও বৌদ্ধমন্দিরের ভগ্নাবশেষ লইয়া গঠিত। পৌরাণিক যুগে ইহার কি নাম ছিল, তাহা ঠিক জানিবার উপায় নাই,- “ স্থানীয় ব্রাহ্মণের জৌনপুরকে প্রাচীন জমদগ্নিপুর বলিয়া ব্যাখ্যা করেন । —এ সিদ্ধান্ত কতদূর সত্য, তাহা প্রত্নতত্ত্ববিদগণ অনুমান করিতে পারেন, সে যাহাই হউক এখানকার হিন্দু অধিবাসীরা কিন্তু ইহাকে অদ্যাপি জৌনপুর না বলিয়া জমনপুর কহিয়া থাকে। এ স্থানের নামোৎপত্তি সম্বন্ধে নানা প্ৰকার মতামত শুনিতে পাওয়া ষায়। মুসলমানেরা বলেন যে, সম্রাট ফিরোজশাহ এই স্থান-দর্শনে গ্ৰীত হইয়া তাহার প্ৰিয় জ্ঞাতিভ্ৰাতা জুনানের (পরিশেষে মোহাম্মদ তোগলক) গ্ৰীত্যৰ্থে ইহার নাম জৌনপুর রাখেন। হিন্দুরা বলেন, প্রাচীন-জিমনপুর নাম ফিরোজের তুষ্টির নিমিত্ত কিঞ্চিৎ পরিবৰ্ত্তিত হইয়া জৌনপুর হইয়াছে। সে যাহাই হউক জৌনপুর যে অতি প্ৰাচীন নগর তদ্বিষয়ে কোনও সন্দেহ নাই। ফেরিস্তা লিখিয়াছেন যে “জৌনপুর দিল্লী হইতে বঙ্গদেশে যাইবার পথে অবস্থিত।” এখানকার জামি মসজিদের দক্ষিণ দ্বারে একখানি শিলালিপি আছে, উহা খ্ৰীষ্টিয় সপ্তম শতাব্দীর, এই শিলালিপিতে মৌখরি বংশীয় ঈশ্বর বৰ্ম্মার নাম লিখিত আছে; ইহা হইতে প্ৰমাণ করা যায় যে, মুসলমান-শাসনের বহুপূর্বে এ স্থান একটী সমুদ্ধিশালী হিন্দু-নগরী ছিল। জৌনপুরের ক্ৰমাণুকোিট ঘূর্ণ হইতে জানা যায় যে এই মসজিদটী ১৩৯৮ খ্ৰীষ্টাব্দে নিৰ্ম্মিত । "शी" श्शलि। भजिनी बांकन निडाख क्रूज़-उडान ७ . TW