পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মার্চ, ১৯০৯ ] ( ১৫ ) শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার কুঞ্জেশ্বর মিশ্র মহাশয়ের বাটতে যাহার এক হাড়ীতে পাক করিয়া খাইতেন, তাহারাই আক্রান্ত হইয়াছিলেন। কিন্তু বিধবারা যাহারা অপর হাড়ীতে পাক করিতেন, তাহারা আক্রান্ত হন নাই । (১৬) শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার ইন্দু মাধব মল্লিকের চিকিৎসাধীনে একটি ১৭ বৎসরের বালক সংক্রামক শোথ দ্বারা আক্রান্ত হয় । অন্যান্ত লক্ষণের সহিত তাহার অন্ত্র হইতে এত ভয়ানক রূপে রক্তস্রাব হয় যে, কোন চিকিৎসায় কিছুই ফল হয় নাই । অবশেষে বালকটি भङ्गि! क्षांश्च । ঐ বাটীতে আর একটি রোগীর অশ হইতে অত্যন্ত রক্তস্রাব হইয়া মৃত্যু হয় । শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার সুরেশ চন্দ্র সরকারের চিকিৎসাধীনে একজন দেশীয় খ্ৰীষ্টয়ানের বাটীতে ৩৪ জন শোথ রোগে আক্রাস্ত হয় । ইহারা বলে—যে দিন এক নুতন দোকান হইতে চাউল খরিদ করা হয় তাহার পর দিন হইতে তাহারা সকলেই শোথের লক্ষণ দেখিতে পায় । পরে বুক ধড়ফড়, শ্বাসকৃচ্ছতা প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশ পায়। ইহা হইতে বেশ প্রমাণ হয় যে, চাউলের সহিত রোগটার विट्झष नईटपद ठाां८छ् । ( ১৮ ) শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার মনীন্দ্রনাথ দাসের চিকিৎসাধীনে একটা রোগীর এরূপ সৰ্ব্বাঙ্গে একনি ( acne ) হইয়াছিল যে, উহ সারিতে দশমাস যায় । স্থায়িত্ব—বেশীর ভাগ রোগীরা श्रांप्त्वांश्री शांड क८द्र ; *ङकब्र el०० खन मांद्र बांब्र । ¢ãtछ cनथ शांग्न २!७ मॉ८जब्र कम cबागैब उोग इग्न न । डांश९ जांबाब এপিডেমিক ড্রপলি বা সংক্রামক শোথ। } evరి थांशंद्रां ठाग्न गांखांध्र व्यांयांख्ठ झग्न ! यांशं८णब्र পাফোলার সহিত হৃৎপিণ্ড সংক্রান্ত লক্ষণাদি প্রকাশ পায় ও রক্তাল্পতা বেশী মাত্রার বৰ্ত্তমান থাকে ; তাহারা ৫,৬ মাস ভোগে । যাহারা স্থান ত্যাগ করে তাহারা শীঘ্রই আরোগ্য লাভ করে। কিন্তু পুনরায় ফিরিয়া আসিম্ভে আক্রান্ত হয়। দেখা গিয়াছে যে, পুরাতন বাসস্থান বেশ করিয়া মেরামত করিয়া ও ৰীজাণুনাশক ঔষধাদি দ্বারা ধৌত করিবার পরেও অনেকে আবার সংক্রামক শোথ দ্বারা আক্রান্ত হইয়াছেন। পুনরায় আক্রমণ অনেক ক্ষেত্রে দেখা গিয়াছে অর্থাৎ গত বৎসর প্রায় একেবারে রোগ হইতে মুক্ত হইয়া নিৰ্ব্বিয়ে যে সব রোগীরা কার্য্যে প্রবেশ করিয়াছিলেন এবারে তাহার বেশীমাত্রায় হৃৎপিণ্ডের কষ্ট, শ্বাসকৃচ্ছ ভূতি হইতে ভুগিতেছেন। । মৃত্যুর কারণ—খাসরুচ্ছতাই মৃত্যুর প্রথম কারণ ; এ শ্বাসকৃচ্ছ ফুসফুসের বিকারজনিত লক্ষণ নহে । ইহা হৃৎপিণ্ডের বিবৃদ্ধি হেতু জন্মায় । ফুসফুসের শোখ, রক্তস্রাব, রক্তবমন, হৃদাবরণের মধ্যে সিরম প্রভৃতি মৃত্যুর অন্যান্য কারণ। পূৰ্ব্বেকার এপিডেমিকের বিবরণ এবং বর্তমান এপিডেমিকের সহিত তুলনা । ইংরাজী ১৮৭৭ সালে সংক্রামক শোখ কলিকাতার দক্ষিণ উপনগর সকলে দেখা যায় । উক্ত বৎসরের শীতের সময় পৰ্য্যস্ত রোগটি থাকে, গ্রীষ্মে সময় তিরোহিত হয় এবং পরবৎসরের শীতের সময় অনেকগুলি o