পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

తాత్రా, సిసి 6న ) उांशंद्र ७थंन७ नि°छब्रडl नोहे ।। ७झे অব । রোধকশক্তির স্বল্পকাৰ্য্যপ্রণালীর অভিজ্ঞতার জন্য ইহার মাত্রা ও কত পরে পরে সেবনীয় তাহা নির্ণয় করিবার জন্ত নানা প্রণালীর আবিষ্কার দরকার। জীবের উপর অবরোধকশক্তির মাত্রীর পরীক্ষার সময় জীবাণুজনিত বিষের উৎপন্ন বিশেষ লক্ষণ সমূহ এবং বিধান সমূহের এই বিষ পরিপাকের ক্ষমতা, এই উভয়ই তুলাদণ্ডে বিচার করিতে হইবে। এই অবরোধকশক্তি টিউবারকুলসিস্ বিষ প্রবেশের শুধু অবরোধ করে। কিন্তু বিষকে নষ্ট করে না । সুতরাং প্রবেশদ্বার যখন ঘাযুক্ত হয়, তখন ইহা সম্পূর্ণরূপে উপকারী নয় । এখন ইহা বিবেচ্য এই যে, ত্বকের জ্ঞানধিক্য টিউবারকুলসিস্ ব্যারাম নিবারক টীকাদ্বারা অপ্রাকৃতিকরূপে উৎপন্ন করা হয়, তাহা উপকারী কি না ? টিউবারকুলিন ত্বকে এই জ্ঞানাধিক্য উৎপন্ন না করিয়াও টিউবারকুলসিস্ ব্যারাম হইতে রক্ষা করিবার জন্য অবরোধ শক্তির উৎপন্ন করিতে পারে । সময়ে সময়ে জন্তুও এই বিষ প্রবেশাস্তে কোন লক্ষণ প্রকাশ না করিয়া টিউবারকুলিন সহ করিতে সক্ষম হইতে পারে। এই বেসিলাস বিষ বা তৎ জাত বিষ শরীরে কি প্রকারে সহ করান যাইতে পারে এবং বিধানসমূহ দ্বারা কি প্রকারে এই বিষ পরিপাক করান যাইতে পারে, তাঁহাই সমস্তার বিষয় । এই “সহ” না করাইতে পারিলে কোন রকম অবরোধক শক্তিব সঞ্চার সম্ভব নয় । উপরোক্ত অমুসন্ধানের ফলে এই প্রশ্ন উখিত হইতে পারে যে, টিউবারকুলসিস্ রোগীর ব্যারামের কোন টিউবারকুলসিস। Re স্তরে, পুনঃ এই বিষে আক্রাস্ত হইয়া, এই অবরোধকশক্তি উৎপন্ন হয় কি না ? কারমণ্ট এবং লিগারের অনুসন্ধানের ফলে দেখা যায় যে, একটা জন্তুতে টিউবারকুলসিস্ ব্যারাম অপ্রাকৃতিক ভাবে উৎপন্ন করিয়া তাহার ব্যারাম বৃদ্ধির সময় দ্বিতীয়বার টীকাদ্বারা ব্যারাম উৎপন্ন কর ষায় না । যাহা হউক এই সমস্ত পরীক্ষার অনুসন্ধানের ফল সৰ একই রকম নয়। উল্লিখিত অনুসন্ধানের ফলে ইহা স্বীকার্য্য যে, অল্প সময়ের জন্ত তাড়াতাড়ি এই অবরোধক শক্তির সঞ্চার করা সম্ভব হইতে পারে । কিন্তু দীর্ঘকালের জন্য আস্তে আস্তে এই শক্তির সঞ্চার করা সম্ভব বলিয়া এখনও মনে করা যায় না । আস্তে আস্তে দীর্ঘকালের জন্ত সেবন দ্বারা এই অবরোধক শক্তির সঞ্চার করা সম্বন্ধে কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না । টিউবারকুলিন এবং সিরামঃ-লওন ও পেরিস নগরের সন্মিলনী হইতে ওয়াসিংটন সন্মিলনীতে বিশেষ প্রণালী দ্বারা টিউবারকুলসিস্ ব্যারামের চিকিৎসা সম্বন্ধে অনেক আলোচনা হইয়াছে। ১৮৯০ খৃঃ ককের টিউবারকুলিন ব্যবহারে টিউবারকুলসিস ব্যারামের চিকিৎসা যাহারা অধ্যবসায়ের সহিত করিতেছেন এবং তা হার বিশ্বেৰ উপকারিতা বিষয়ে সস্তুষ্ট হইয়াছেন, তাহদের দ্বারা এই সন্মিলনীতে এই টিউবারকুলিন বিষয়ে অনেকের দৃষ্টি আকৰ্ষিত হইয়াছে দেখিয়া অত্যন্ত সস্তুষ্ট হইয়াছিলেন । লণ্ডন সন্মিলনীতে এই টিউবারকুলিন বিষয়ে অতি সাধারণ রকমে আলোচিত হইয়াছিল, পেরিসনগরের সম্মিলনীতেও এই বিষয়ে অতি २