পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৩৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

See ভিষকৃ-দৰ্পণ । s আগষ্ট, సిeసి রক্ষিত হয়—ন্যস্ত থাকে—এই দুৰ্ব্বল চৰ্ম্ম বাহিরের বস্তুস্বারা অতি সহজেই উত্তেজিত হয় ও ব্যারামের জীবাণু সমূহ অতি সহজেই তাহাতে প্রবেশ করিতে সক্ষম হয়। চৰ্ম্মের বিশেষ কতকগুলি কার্য্যই উপরোক্ত মতের পোষকতা করে । এই সমস্ত কাৰ্য্য টিউবারকুলার রোগীতেই সাধারণতঃ দেখা যায়। এই সমস্ত কাৰ্য্যের ফল এই : — চুলের রং অতি কাল বা হালকা রকম, জঞ্জালযুক্ত ভুরু এবং অক্ষিপল্লবে লম্বা ভোমার অত্যধিক উৎপাদন এবং অবশেষে টিউবারকুলার শিশুদের মেরুদণ্ড এবং পায়ের উপর সদ্যজাত শিশুর শরীরের চুলের ন্তায় চুলের অত্যধিক উৎপাদন ইত্যাদি। হেলিডে সাদারলেও মহাশয়ের মতে এই সমস্তই টিউবারকুলার প্রবণতাযুক্ত রোগীর শরীরের চৰ্ম্মের বিশেষ কাৰ্য্য মাত্র । এখন কঠিন প্রশ্ন হয়েছে এই যে, এই প্রবণত্ত কোথা হইতে আইসে ? ইহা কি শিশুর জন্মের পূর্বেই এই ৰ্যারামে আক্রমণের ফল, না শিশুর পিতা মাতার টিউবারকুলসিস্ ব্যারাম বর্তমানের পূৰ্ব্বে জাত দুর্বলতার ফল ? ইহা কি বংশের बjांद्रांभ खे९°ांल८मद्र शैगैि खेलाभ ? बां हेश् কি ডাঃ মেকেঞ্জির মতের ন্যায় জন্মের পর টিউবারকুললৈ ব্যারাম আক্রমণেৰ ফল ? হেমিল্টন মহাশয় এই প্রবণতা বংশের ব্যারাম উৎপাদনের খাটী উদ্যম বলিয়াই মনে করেন, এই বংশের ব্যারাম উৎপাদনের উদ্যম কোথা হইতে আইসে ? ইহার পূর্বপুরুষের ইতিহাস কি ? ইহা চতুষ্পার্থের দুষিত কাৰ্য্য দ্বারা উৎপন্ন হইতে পারে কি না ! হেমিণ্টনের মতে চতুষ্পার্থের দুষিত কাৰ্য্য দ্বারা কদাচ ইহা উৎপন্ন হইতে পারে। অবগুই ইহা স্বীকার্য্য যে, ইহা একবার রোগীর রক্তে বৰ্ত্তমান থাকিলে পরে . যে কোন বাহিরের বস্তুতেই রোগীর স্বাভাৰিক প্রতিরোধক শক্তির হ্রাস করিতে প্রয়াস পায়, তাহাতেই এই বিশেষ প্রবণতা উৎপাদনের সাহায্য করে। এই সমস্ত বাহিরের বস্তু, চুলের বিশেষ রং উৎপন্ন করিতে, বক্ষের সরুতা, আকৃতির দীর্ঘতা এবং অন্তন্তি বিশেষত্ব যাহা টিউবারকুলার শরীরে দেখা যায় তাহা । উৎপন্ন করিতে সক্ষম কি না ? হেমিণ্টনের মতে তাহারা সক্ষম নয়, এবং ইহার উত্তর ংগ্ৰহ করিতে হইলে মানৰ জাতির অনেক পূৰ্ব্বের ইতিহাসের বিষয় আলোচনা করা দরকার। হেমিণ্টনের বিশ্বাস যে, শরীরের অস্বাভাবিক আকৃতি আমাদের পূর্ব-পুরুষের শরীরের পরিবর্তনের খাটা প্রতিমূৰ্ত্তি মাত্র এবং এই পরিবর্তন আমাদের চতুষ্পার্থের কোন কারণ বা বাহিরের কার্য্য ৰাতীতও উৎপন্ন হয় এবং সেই পূৰ্ব্বপুরুষ হইতেই এ পৰ্য্যস্ত পুরুষ পুরুষানুক্রমে ইহার কার্য্যকরী শক্তির বিস্তৃতি হইতেছে। এই পরিবর্তন অনেক জাতিতেই এক রকম থাকিতে পারে । কিন্তু ইহা যে পুৰ্ব্ব পুরুষ হইতেই নিঃস্বত, তাহার কোনই সংশয় নাই । উপরোক্ত কারণই প্রবণতার কারণ বলিয়া স্বীকার করিলে ইহা আরো অনুমান করা যায় যে, পিতা মাতার টিউবারকুলসীস ব্যারাম বৰ্ত্তমান থাকিলে উক্ত বংশের ব্যারাম উৎপাদনের উদ্যমই তাঁহাদের সস্তান সস্তুতিকেও উক্ত दTांद्रॉ८भ श्रद्धकांख्ठ झझे८ ठ ३ि८*श नाशंग)