পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৩৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○○○・

  • ভিকর্পেণ |

[সেপ্টেম্বর, ১৯০৯ হাপানির আক্রমণ ইত্যাদি ফুসুফুসের তরুণ ব্যারাম ; তাছাতে সদাই বিশ্রীম বিধেয় কিন্তু ছাপানি, ব্ৰঙ্কাইটিস্ যখনই পুরাতন হয় তখন বুকের কোন রকম ব্যায়ামের ব্যবস্থা করিতে হইবে যাহা দ্বারা শ্বাস প্রশ্বাসের পেশী সমূহ পুনঃ সতেজ হইতে পারে, এই প্রকার ব্যারামের ব্যবস্থা করা দরকার । এই প্রকার ব্যবস্থা করিতে পারিলেই সুফলের আশা করা যায় L - ফুসফুসের ব্যারাম সন্ধন্ধে আমরা যক্ষ্মা রোগের আজ কাল নুতন প্রণালীর চিকিৎসার সম্বন্ধে আলোচনা করিলেই এই নিয়মের স্বফলের বিষয় বেশ বুঝিতে পারিব । আজ ২৫/৩০ বৎসর পূৰ্ব্বে যক্ষ্মা রোগীর সম্পূর্ণ বিশ্রামই ব্যবস্থা হইত কিন্তু এখন নুতন প্রঞ্চলীর চিকিৎসা অনুসারে যাহাতে অধি কাংশেই ফল পাওয়া যায় বলিয়া দেখা যায়, যক্ষ্মা রোগীর বিধিমত ব্যায়ামাদি করার ব্যবস্থা করা হয় । যুরোপে আজ কাল এই যক্ষ্ম রোগীর চিকিৎসার জন্ত ভিন্ন ভিন্ন চিকিৎসালয় প্রস্তুত হইয়াছে ও হইতেছে । তাহাতে রোগীর যখন ব্যারামের তরুণ অবস্থা থাকে স্বধু তখনই রোগীকে বিশ্রাম দেওয়া হয় নচেৎ অল্পে অল্পে রোগীকে ব্যায়াম করাইবার ব্যবস্থা করা হয় । সেই সমস্ত চিকিৎসালয়ে রোগীকে প্রথমতঃ তাহার তরুণ অক্রিমণের সময় যখন তাহার মুখ দিয়া রক্ত নির্গত হয় বা যখন তাহার জরাধিক্য থাকে তখন তাঁহাকে বিছানায় শোয়াইয়া রাখে ও ঔষধাদি দ্বারা চিকিৎসা করে এবং যখন তাহার রক্ত নিগত इहेब्र बक इहब्रां यांब्र, cब्रांशीव्र उवद्र७ न थां८ड़ बl cब्रांश्रौव्र खद्र २२ दl s०० कि. পর্য্যস্ত হয় তখন হইতেই তাহাকে অল্প অল্প কাজ কৰ্ম্ম করিতে বাধ্য করে এবং এই প্রকারে থাস্তে আস্তে তাহার সাধ্যানুসারে ও শরীরের উপযোগী কাৰ্য্যের বৃদ্ধি করিতে আরম্ভ করে, উপরোক্ত রকর্মে চিকিৎসার ফলে পূর্কের অপেক্ষায় যক্ষ্মা রোগীর মৃত্যু সংখ্যা অনেক হ্রাস হইয়াছে । অবশুই এই সমস্ত চিকিৎসালয় ভাল জলবায়ু ও যে স্থানে অধিক লোক বাস না করে সেই সকল স্থানেই সদা নিৰ্ম্মিত হয় । এই প্রকার চিকিৎসায় যে রোগীর ব্যারাম অল্প কালের মধ্যেই সুফল প্রসব করে তাহার আর সংশয় নাই । এই ফলের মূলেই ব্যায়াম ও বিশ্রাম নীতির মুকাৰ্য্য ব্যতীত আর কিছুই নহে। এই চিকিৎসা প্রণালীতে অনেকে অাপত্য করেন ও বলেন যে, শরীরের কোষ যখন বারামে দুৰ্ব্বল ও শরীরের ক্ষয়ের অনুপাতে যখন শরীরপোষণ ক্ষীণ ও হ্রাস হয় তখন রোগীকে যদি পুনঃ ব্যায়াম করিতে বাধ্য করা যায় তবে রোগীর শরীরের উপকার না হইয়া বরং অপকারই হওয়ার সম্ভাবন বেশী । কিন্তু যে সমস্ত চিকিৎসক ব্যায়ামের পক্ষপাতী তাহারা বলেন যে, কোষের দুৰ্ব্বল অবস্থায়ও যদি কোষকে তাহার শক্তি অনুযায়ী কাৰ্য্য করিতে না দেওয়া হয় তাহা হইলে সেই কোষ কি প্রকারে তাঙ্গর শক্তির বৃদ্ধি করিতে পারে ? এবং যদি স্বাভাবিক শক্তিরই বৃদ্ধি করা না যায় তবে রোগীর ব্যারাম হইতে আরোগ্য লাভের আশা কি প্রকারে করা যাইতে পারে ? আমরা রোগীর ব্যায়ান ও বিশ্রাম কার্য্যের ফল পূর্বেই দেখাইয়াছি, তাহাতে দেখান হইয়াছে যে, কোষের শরীর বৃদ্ধির জন্ত ব্যায়াম ও বিশ্রাম উভয়ই আৰশুকীয় । ইহার কোন একটর অভাবেই রোগীর দুৰ্ব্বলতা আইসে ও কোষ ব্যারামে পতিত হয়। সেই প্রকারে যক্ষ্মায় রোগীর শরীর যতই দুৰ্ব্বল হউক না কেন তাহার শরীরের ও ফুসফুসের ব্যায়াম সেই অবস্থানুসারে অত্যস্ত দরকারী ও একমাত্র বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা বলিয়া মনে হয় । ব্যায়াম অবশুই শরীরের ও ফুসফুসের অবস্থা যে পৰ্যন্ত কর্ঘ্যের পরিমাণ তাহার স্বাভাৰিক | মুযায়ী হওয়া উচিত। যদি ব্যায়াম ব্যারাম भौद्गत ৰ কাজের उ*८षांशैौ न इग्न । | खे°यूङ न इहेब बब्र१ जर्षिक इव्र.डएव कूकग