পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডিসেম্বর, $నeన ] ম্যালেরিয়া । 8¢ፃ বিদ্যমান থাকে তবে মস্তকে বরফ বা অতি ঠাণ্ডা জল অধিক জরের সময় বা অল্প জ্বরের | সময় যখনই উক্ত লক্ষণ সমূহের বিকাশ হয় তখনই ব্যবহার করা দরকার। বাহ একেবারে বদ্ধ করা অন্যায়, ও বদ্ধ করিলে রোগী নিশ্চই মৃত্যুমুখে পতিত হইবে। রোগীর পাতলা বাহের সহিত, প্রকৃতির ব্যারাম আরোগ্যের নিয়মানুসারে—অনেক টুক্সিন বিষ শরীর হইতে নির্গত হইয়া যায় । সুতরাং এই পাতলা বাহ যদি বদ্ধ করিয়া দেওয়া হয়, তবে রোগী এই বিষে জর্জরিত হইয়া যে মৃত্যুমুখে পতিত হয়, ও হইবে, তাহার সংশয় নাই । তবে যাহাতে বাহ হয় অথচ, অন্ত্রের উত্তেজনার হ্রাস হয়, সেই প্রকার ঔষধ ব্যবহার করা দরকার । এই উদ্দেশ্যে আমরা সচরাচর কেষ্টর তৈলের মণ্ড ব্যবস্থা করি এবং অন্ত্রের কৃমিগতির যখন অধিক বৃদ্ধি দেখিতে পাই এবং পেটের বেদন অধিক বলিয়া রোগী বলে তখন এই মণ্ডের সহিত টিঃ অপিয়াম বা টি: কারডেমাম কোঃ ৰ্যবহার করা দরকার। কখন কখন যখন রোগীর আর বেশী বাহ হইলে রোগীর জীবনের অাশা বড় থাকেন, তখন টিঃ অপিয়াম, এসিড, সালফ, এরমেট ইত্যাদি ঔষধ ও ব্যবহার করা যাইতে পারে। কিন্তু ইহা দেখা উচিত যে, তাহ যেন একেবারেই বাহ বদ্ধ না করে। ইহাদের শোণিতে কুইনাইন প্রবেশ করাইতে না পরিলে রোগীর মৃত্যুই প্রায় দেখা যায়। আমরা সাধারণতঃ কুইনাইন সালফ, ১০ গ্রেণ দুই ড্রাম রমের সহিত ৰাবझांब्र कब्रि । यथन उबन्न उjाँ* श्ब्र बां स्वब्र क८भ ठर्थनहे ऐश ८ब्रांशैौब्र श्रबन्झांशूनां८व्र ७कभांखां ৰ দুই মাত্রা ব্যবহার করি । দুই মাত্রার উপর আমরা একদিনে প্রায়ই ব্যবহার করি না । ইহাতে আমরা সুফলও পাইয়াছি ও পাই, তাহার সন্দেহ নাই। আমার বিশ্বাস, যদিও আমরা বেশী ব্যবহার করি নাই, যে এই সমস্ত রোগীতে অধত্ত্বাচিক প্রণালীতে কুইনাইন ব্যবহার করিলে ভাল ফল পাইবার আশা করা যায়। যে সমস্ত রোগী দুৰ্ব্বল হইয়া পড়ে তাহদের রম বা ভাইনাম গেলিসিয়া ব্যবস্থা করা একান্ত দরকার । সময় সময় লাঃ ষ্টি কৃলিন হাইড্রোক্লোরাস পাঁচ ফোট মাত্রায় ব্যবহার করিতে হয় । এই সমস্ত রোগীকে যদি ৩ । ৪ দিন জীবিত রাখিতে পারা যায় তবে তাহাদের জীবনের আশা করা যায় । কিন্তু এই ৩৪ দিন জীবিত রাখাই অতি কঠিন । " এই তিন চারি দিন পর্য্যস্ত রোগীকে উত্তেজক ঔষধ দ্বারা ও অদ্যান্ত লক্ষণানুযায়ী চিকিৎসা দ্বারা জীবিত রাখিতে হষ্টবে এবং উহার সহিত রোগীকে কুইনাইন সেবন করাইতে হইবে । নচেৎ তাহার রক্ষা পাওয়ার আশা করা যায় না। এমত অবস্থায় মুখ দ্বারা কুইনাইন সেবন করান অনেকের আপত্তি হইতে পারে । কিন্তু আমার মতে সময় সময় এই প্রণালীতে কুইনাইন ব্যবহার করিলে আশা ঠীত ফল পাওয়া যায় । কুইনাইন যে স্বধু সাধারণ উত্তেজক ও জরনিবারক তাহা নহে, ইহা পচননিবারকও বটে। সুতরাং রোগীর যখন বাহ পচন জনিত পাতলা ও অপরিস্কার হয়, তখন এই প্রকারে কুইনিন ব্যবহারে স্বফলের ब्रिांश्j। कुब्र' शृश्नि ।। ५१६६ ग्लभद्म श्लभग्न যে আমরা এই প্রণালীতে কুইনাইন ব্যবহার Q