পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (ঊনবিংশ খণ্ড).pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফেব্রুয়ারী, ১৯০৯ ] -

  • ांकश्नौज क्रड ।

8& দরুণ হৃদপিণ্ডে একটা হিমিক্‌ মার্শ্বায় পাও বায় । অনেক দিনের জন্য যদি পরিপাকানোপযোগী খাদ্য ত্যাগ कुब्र যায় তবে পাকস্থলীর বা প্রায়ই ভাল হয় । অনেক রোগীতে মাসাধিক কাল কোন লক্ষণ প্রকাশ না হইয়া হঠাৎ ব্যারামাধিক্যের লক্ষণ প্রকাশ পায় । কঠিন রোগীতে বেদন ও বমি অনবরত হয় এবং কফি গ্ৰাউণ্ড মলের সহিত অনেক রক্ত ক্ষয় হওয়ার দরুণ অবশেষে রোগী দুৰ্ব্বলতায় মরিয়া যায়, রক্তস্রাব যদিও অনেক পরিমাণে ও অনেক বার হয় তবুও রক্তস্রাবের দরুণ রোগী তখনই প্রায় মরে না । কখনও পাকস্থলী ফটে হইয়া পেরিটোনাইটস্ (perforative peritonitis) esetă șcă, seţa রোগী তীক্ষুৰেদন অনুভব করে, অবসন্ন ও মুচ্ছ প্রায় হইয়া থাকে এবং পেটের দেওয়াল শক্ত হইয়া যায় এবং কোন কোন স্থলে পেরিটোনিয়েল কেভেটিতে বায়ুর সঞ্চাপ দরুণ পেট ফুলিয় উঠে। ডায়াফ্রাম ছিন্ন হওয়ার দরুণ সাংঘাতিক এম্পাইম বা নিউমোনিয়া হয়, কিন্তু যদিও পাকস্থলীর ও চৰ্ম্মের মধ্যে গ্যাংকিউটে নিয়াস্ নালী ভয়প্রদ তবু কতক বৎসর পর্য্যন্ত রোগী জীৰিত থাকিতে পারে। রোগনির্ণয়—উপরুক্ত লক্ষণ সকল সমস্ত সময়ে প্রকাশ পায় না । কখন কখন কোন লক্ষণই প্রকাশ না পাওয়ায় ব্যারাম স্থির করা অতি দুরূহ বলিয়া বোধ হয় ও অনেক সময় ৰ্যারাম নির্ণয়ই হয় না । এই কারণে এই ব্যারাম নির্ণয় করিবার সহজ উপায় च्यटनदक ज८नक ब्ररुभ खेडांतन कब्रेिब्रां८छ्न, তন্মধ্যে বনিজার মহাশয়ের নিয়মই সৰ্ব্বাপেক্ষ खे९झडे ७ नश्व वणिब्र ऐश बिएउक्ररण निरब्र লিখিলাম। তিনি দুইটা রকমে রোগীকে পরীক্ষা করেন। প্রথম—যদি পাকস্থলীতে অম্ন প্রবেশ করান যায় তৰে তাঁহা ঘায়ের বেদনা বৃদ্ধি করে । রোগী প্রাতে কিছু খাওয়ার পূৰ্ব্বে পাকস্থলীতে ষ্টমাকৃটিউব প্রবেশ করাষ্টলে যদি পাকস্থলীতে খাদ্য না থাকে তবে ১০০ c, c, জল ঢালিয়া ভিতরে দিতে হইবে ও রোগীকে অল্প নাড়াচাড়ার পর উক্ত জল বাহির হইয়া যাইতে দিবে। এই সমস্ত সময়ে রোগীর ঘায়ে বেদন বৃদ্ধি হওয়া উচিত নয় । এই জল বাহির হইয়া যাওয়ার পর ১০০ হইতে ২০০ c, c, অল্প হাইড্রোক্লোরিকৃ এসিড সংযুক্ত জল উক্ত টিউব দিয়া পাকস্থলীতে প্রবেশ করাইয়া দিলে যদি পাকস্থলীতে ঘা থাকে তবে তৎক্ষণাৎ তীক্ষুবেদন অনুভূত হইবে ও এই বেদনার সময়ে পাকস্থলীতে দুগ্ধ ঢালিয়া দিলে বেদন তৎক্ষণাৎ নিবারিত হইবে । কিন্তু যদি উক্ত হাইড়োক্লোরিক সংযুক্ত জল প্রবেশাস্তে কোন বেদন অনুভূত না হয় তবে পাকস্থলী আলোড়িত করিতে হুইবে, এবং রোগীকে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থায় স্থাপন করিতে হইবে যেন উক্ত জল পাকস্থলীর সৰ্ব্বাংশেই সংযোগ হইতে পারে, যদি এই সব অবস্থাস্তরের পরও কোন লক্ষণ প্রকাশ না পায় তৰে ৰনিজারের মতে পাকস্থলীতে কোনও ঘ। থাকিতে পারে না । এই উপরুক্ত পরীক্ষা হওয়ার জন্য শূন্ত পাকস্থলী হওয়া দরকার, পক্ষান্তরে রোগীর ঘার বেদনার বৃদ্ধির সহিত সংশ্ৰব থাকায় যদি ঘার বেদনাই না থাকে তবে এই পরীক্ষার ফলও বৃথা, কোনও দরকার হয় না । দ্বিতীয় প্রণালী ; IstwRaw ( Rontgen rays)