ফেব্রুয়ারী, ১৯০৯ ] «S সংক্রামক শোথ । অর্থাৎ এক ড্রাম পরিমাণ খাদ্য এক এক | পার্থে রাখিয়া দিতে হয় । খাওয়ার চামচ বার দেওয়া দরকার ও তাঁহাকে প্রথম দুই | ও বরফে রাখিতে হয়। একবার স্থঙ্ক ও সপ্তাহ পৰ্য্যন্ত নিজে নিজে খাইতে দেওয়া উচিত নয়। প্রত্যেকেই মাসাবধিক কাল বিছানায় বিশ্রামে রাখিতে হইবে। পাকস্থলীর উপর বরফ দিতে হইবে ও রক্ত স্রাবের জন্ত বিস্মাথ সাব নাইট্রাস মুখ দ্বারা ব্যবহার করাইতে হইবে। প্রথম দুই সপ্তাহের খাদ্য তৈয়ার করিবার প্রণালী এই—সমস্ত ডিম কাচা ভাঙ্গিয়া ফেলিতে হয় ও পরে বরফ সংযোগ করিতে হয় অধবা দুগ্ধ ও ডিম গ্লাসের ভিতর রাখিয়া বাহিরে চতুদিকে বরফের টুকরা দিয়া ৰিছানার এক একবার ডিম সেবন করাইতে হয় । তৃতীয় দিনে চিনি সংযোগ করান যাইতে পারে। ভাত মাংসের জুস ইত্যাদি সাধারণ নিয়মে তৈয়ার করিতে হয়। ক্রমেই খাদ্যের পরিমাণ বৰ্দ্ধিত ও তাহার প্রকৃতির পরিবর্তন করা উচিত। উপরুক্ত চিকিৎসা প্রণালী দ্বারা একটা পাকস্থলীর ঘার রোগী আরাম হইয়াছে । এই রোগের চিকিৎসা প্রণালী বিষয়ে অন্যান্ত চিকিৎসক আরো অনেক প্রকার ব্যবস্থা করেন কিন্তু সেই সমস্ত লিপি বদ্ধ করিয়া আর ইহার, আয়তনের বৃদ্ধি করা দরকার মনে করি না। সংক্রামক শোথ । ( এপিডেমিক ড্রপসি) । লেখক -ডাক্তার ঐযুক্ত দেবেন্দ্রনাথ রায়, এল, এম, এস । বর্তমান এপিডেমিকের বিবরণ। —গত দুই বৎসর হইতে কলিকাতা সহরে ও উপনগরে এক প্রকার রোগ দেখা দিয়াছে, যাহা নিতান্ত নুতন নহে ; কিন্তু ইহার মূলকারণ সম্বন্ধে এতাবৎ কাল পর্যাস্ত কেহই বিশেষ সন্তোষ জনক নিৰ্দ্ধারণ করিতে পারেন नाहे । ১৯০৭ সালের শেষ ভাগে ইহা কলিকাতা দেখা দেয় । সহরের উত্তর ভাগে কয়েকটি बाणै८ङ ऐशंद्र अखिष थभां१ रुग्न ? किरु ইহার লক্ষণগুলি সামাচাকারে হওয়ায়, রোগ যে, কি তাহ কেহই ধরিতে পারেন নাই। তবে সেই সকল অস্পষ্ট লক্ষণগুলির অস্বাভাবিকত্ব কেহ কেহ লক্ষ্য করেন । ইহার ৰিশেষ লক্ষণ দেখিয়া চিকিৎসকগণ সন্দেহ করেন যে, রোগটি কিছু বিশেষ প্রকারের। কথা—(১ম) ইহা বাঙ্গালীদিগকে আক্রমণ করে ; (২য়) ইং সকল বয়সের লোকের মধ্যে দেখা যায় ; (৩য়) ইহার প্রধান লক্ষণ পা cरुगंग” ( 8र्थ) इछम भखिद्र ड्रांग, बब ७ फेनब्रांभब्र ? (eभ) दूरू “शफ़ क्फ़” रुद्रां । । রোগের স্বত্রপাতও কিছু বিচিত্র প্রকারের
