পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (চতুর্দশ খণ্ড).pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Se ভিষকৃ-দৰ্পণ । [ জামুয়ারি, ১৯৯৪ | সর্ষপ ভৈলের এমন কতকগুলি চমৎকার গুণ আছে যে, তদ্বিষয় অনেকে সহজে বিশ্বাস कब्रि८ठ कांcरुन नl ।। ७ष९ कांश८ब्रl काँहांcब्रl | निकछे ७हे विबग्न यलि८ङ यांहे ब्रां श्रीभि বিশেষরূপে উপহাস্তাম্পদ হইয়াছি এবং এসব | কথা নিতান্তই গুলিখোরি—এইরূপ উত্তরেও पञां*ाiब्रिड ह्यहे ब्रांछ् ि। किछु हेझ श्रांभां८लङ्ग স্বাস্থ্যরক্ষা সম্বন্ধে এত আবশুকীয় যে, বঙ্গবাসী কলেজের প্রিন্সিপাল শ্রদ্ধেয় শ্ৰীযুত গিরিশচন্দ্র বস্থ এম, এ, মহাশয় নীতি শিক্ষার উপযুক্ত বালকদিগের কোমল झनप्द्र विबबी बरुभूग कब्रिबाब्र छछ निब्र শ্রেণীর কোন স্কুল পাঠ্য পুস্তকে অতি সুন্দর রূপে বর্ণনা করিয়াছেন । তাহার সার এম্বলে উদ্ভূত হইতেছে। যদিও শাস্ত্রে আছে “যুক্তিযুক্তমুপদেয়ং বচনং বালকাদপি” তথাপি উপদেশ গর্ত বচন বৃদ্ধের মুখে শুনিলে লোকে তৎপ্রতিযেমন অনুরক্ত হয় বালকের भू८थं खनिब्रl डझ* झब्र नl I विt*षड: जू८कद्राँहे প্রকৃতপক্ষে উপদেশ দিবার অধিকারী । এই কারণ নিজের পাণ্ডিত্য প্রকাশে যত্নপর না হইয়। উক্ত মহাত্মাকে উপদেশকের আসনে উপবিষ্ট করাইলাম । н আমাদের দেশের মত গরম দেশে স্নানের পূৰ্ব্বে গারে তৈল মাখা নানা কারণে উপকার जभक । उखयक्रप्श पविब्र, ब्रशफ़ाइब्रा देउन মাখিলে শোণিতের গতি বৃদ্ধি হয় ; শ্বক, ८कीमण, नन्दन ७ खेथयण थां८क । जा छज्जल्लफ़ করেন ; চৰ্ম্ম রোগের প্রান্ধৰ্ভাব হয় না ; শরীর দিপ্ত ও স্বস্থ থাকে গা খোলা রাখা আমাদের অভ্যাস । এ অবস্থায় ভাল করিয়া ४ठण न मांषिरण३ जा उक ७ षन्थcग इहेब्रा গা চড় চড় করিতে থাকে। তাছাতে এক প্রকার যন্ত্রণ উপস্থিত হয় । অনেকের গায়ের চামড়া ফাটিতেও আরম্ভ করে। তৈলের ব্যাবহারে এ সকল কষ্ট দূর হয় । বঙ্গ দেশের স্তায় গরম ও সেতসেতে জায়গায় তৈল মর্দন প্রথার আর একটী উপযোগিতা আছে । এই প্রথার গুণে লোকে শীত, গ্রীষ্ম, রৌদ্র, বৃষ্টি সহজে সহ করিতে পারে ; অনেক ব্যাধির হস্ত হইতেও সহজেই রক্ষা পাইয়া থাকে । জীর্ণ শীর্ণ ও দুৰ্ব্বল লোকদিগকে, বিশেষতঃ যাহাঁদের পক্ষে ক্ষয়কীসের সম্ভাবনা আছে তাহাদিগকে অনেক বিজ্ঞ চিকিৎসকই ভাল করিয়া তৈল মাখিবার ব্যবস্থা দেন। চাষ ভুষ ও মুটে মজুর লোকে রাত্রে শয়নের পূৰ্ব্বে তৈল মাখে, ইহাতে যে কেবল মশার উপদ্রব কমে এবং *ांॉक्ल मिमां श्ब्र, ७मन म८झ ; ऐशं८ङ भjां८टরিয়া জরের ভয় ও কমিয়া থাকে } এইরূপ তৈল মর্দনের ব্যবস্থা থাকিলে সে তা বায়ু, ও সে তা ভূমির দোষও বড় কিছু করিয়া উঠিতে পারে না । সমস্ত শরীরে অল্প অল্প করিয়া এক কি দেড় ঘণ্টা কাল এমত ভাবে খষিয়া তৈল মালিশ করা উচিত যেন উহা দেহ মধ্যে <aविटे इब्र । किडू निन भांनिघ्नं कब्रिटल শরীর ক্রমশঃ অধিক তৈল শোষণ করিতে সমর্থ হয় । গ্রীষ্মকাল অশেক্ষা শীতকালেই স্বভাবৃতঃ শরীরে তৈল অধিক পরিমাণে সহজে zदिछे कब्रांन यांब्र ! ८ङल वङ अशिक ctवभ कब्रांन याग्न उडहे डांण । प्रांप्नब्र পুৰ্ব্বেই তৈল মাখিবার প্রশস্ত সময় । এরূপ ভাবে তৈল মর্দন করিয়া আমি কয়েকটা