পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (চতুর্দশ খণ্ড).pdf/৩২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- আগষ্ট, ১৯০৪ ] অাইরাইটিস প্রভূতি আরে। কয়েক প্রকার আই রাইটিসের বিষয় বর্ণিত দেখা যায় কিন্তু প্ৰবন্ধ দীর্ঘ হওয়ার আশঙ্কায় অদ্য কেবল চিকিৎসার বিষয় আলোচনা করিয়া প্রবন্ধ শেষ করিব । আইরাইটিসের চিকিৎসা— রোগীর শাস্ত সুস্থির অবস্থায় অবস্থান একটী অবশু কৰ্ত্তব্য । রোগীর অবস্থানের স্থান অন্ধকার হওয়া উচিত । সামান্ত বল কারক পখাই যথেষ্ট পথ্য মধ্যে পরিগণিত হইতে পারে। সমস্ত উত্তেজনার কারণ –মাদক जदा दTदशंद्र-धूमश्रांन इहे८ङ लूव्र थांक অবিশুক । পীড়ার আরম্ভ সময়ে উপযুক্ত বিরেচক ঔষধ প্রয়োগ করা আবশুক । তৎপর কোষ্ঠ পরিষ্কার না হইলে যাহাতে রীতিমত প্রত্যহ কোষ্ঠ পরিস্কার হয়, এমত ঔষধ ব্যবস্থা করিতে হয় । পীড়ার তরুণ ভাব অন্তৰ্হিত হইলে নিৰ্ম্মল বায়ুতে সামান্ত পরিশ্রম উপকারী । কিন্তু এই সময়েও যাহাতে চক্ষে বায়ু ও আলোক প্রবেশ না করিতে পারে, এমত উপায় অবলম্বন করিতে হয় । কঙ্কটাইভাইটিস্ হইলে–চক্ষু লাল হইলে সঙ্কোচক এবং উত্তেজক দ্রব প্রয়োগ করার ব্যবস্থা দেওয়া হয় । কিন্তু আইরাইটিল হইয়া চক্ষু লাল হইলে ঐক্লপ সঙ্কোচক এবং উত্তেজক দ্রব উপকার না করিয়া বিশেষ অপকার করিয়া থাকে, তাহা স্মরণ রাখিয়া রোগী যাহাতে ঐরুপ দ্রল ব্যবহার না করে, তজপ উপদেশ দিতে হয় । আইরিসের প্রদাহ হইলে ঐক্কপ দ্রবে অনিষ্ট সাধন করে । আইরাইটস পীড়ার চিকিৎসায় তিনটী बिषंब वंक्षांनष्ठः शच्ह] कनि८ङ इनि । 8 আইরাইটিসের চিকিৎসা । । . WS) e & ஒ: (১) ক নীনিক প্রসারণ । (২) বেদন নিবারণ । (৩) ব্যাপক লক্ষণ সমুহ হ্রাসকরণ । আইরাইটস্ পীড়ার চিকিৎসা পীড়। অfক্রমণের পর যত শীঘ্র আরম্ভ করা যায় ততই ভাল , কারণ বিলম্ব হইলেই উপসর্গ সমূহ উপস্থিত হয় এবং উপসর্গ উপস্থিত হইলেই পীড়া আরোগ্যের বিঘ্ন উপস্থিত হয় । উপসর্গের মধ্যে আইরিসের সহিত ক্যাপস্বলের আবদ্ধ হওয়াই প্রধান । ইহার প্রতিবিধান জঙ্গ এটোপিন প্রয়োগ অপরিহার্য্য ঔষধ এটেtfপন প্রয়োগ করিলে অষ্টিরিস শাস্ত স্বস্থির অবস্থায় থাকে, বেদন। নিবারণ হয় । আলোক অসহহতা হ্রাস হয় এবং কনীনিক প্রসারিত হওয়ায় লেন্স ক্যাপসুলের সহিত আইরিস আবদ্ধ হইতে পারে না । পরস্তু পূৰ্ব্বে আবদ্ধত উপস্থিত হষ্টয়া থাকিলে তাহ বিযুক্ত করিয়া দেয় । छठौम्न चव, भलभ किचां छेjांव८लछे রূপে এটোপিন প্রয়োগ করা যাষ্টতে পারে । শতকরা এক হইতে দুই অংশ শক্তি বিশিষ্ট । ঔষধ প্রয়োগ করিলেই উপকার হয় । লক্ষণের প্রবলতা অনুসারে প্রত্যহ তিন হইতে ছয় বার ঔষধ প্রয়োগ করিতে হয় । এটে - পিন প্ররোগে উপশম না হইলে কিম্ব বেদনার বুদ্ধি হইলে আর এটে,াপিন প্রয়োগ না করিয়া চক্ষুর আভ্যস্তরিক সঞ্চাপ বৃদ্ধি হইয়াছে কিনা, তাহ পরীক্ষা করিয়া দেখ কৰ্ত্তব্য । চক্ষুর আভ্যন্তরিক সঞ্চাপ বৃদ্ধি হইয়া থাকিলে আর কখনই এটোপিন প্রয়োগ করিবে না । প্রয়োগ করিলে উপकांब्र मl झहेब्रl बब्र६ व्यञांकांब्र झदे८य । বুেজন