পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (চতুর্দশ খণ্ড).pdf/৪৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডিসেম্বর, ১৯০৪ ] সাধারণ চক্ষুরোগ সম্বন্ধে জ্ঞাতব্য বিষয় । । 88న যেমন ভাৰ বোধ হয়, সেইরূপ ভাব বোধ হয়। ইহা একটা নিদিষ্ট লক্ষণ । জালা, চুলকানী, আলোক অসহত, অশ্রশ্ৰাব, নিদ্রিতাবস্থায় চক্ষিপল্লব স্বয় পরস্পর সম্মিলন, সঙ্গে সঙ্গে চক্ষু আরক্তবর্ণ হইয়। উঠা । পীড়ার | অবস্থানুসারে এই বর্ণ নানা প্রকার লাল । হইতে পারে ঈষৎ লাল বর্ণ, গাঢ় লাল বর্ণ, | অtরক্ত পাটল বর্ণ ইত্যাদি হইতে পারে । এই বর্ণ পরিবর্তনের একটু বিশেষত্ব আছে— কর্ণিয়ার সন্নিকটে বর্ণ তত গাঢ় না হইয়। ক্রমে কৰ্ণিয়া হইতে যত দূরবর্তী হয় বর্ণ ততই গাঢ় হয় । অক্ষি পল্লবের কঞ্জঙ্কটাইভ এবং অক্ষি গোলকের কঞ্জঙ্কটাইভার সন্মিলন স্থলের বর্ণ সৰ্ব্বাপেক্ষা গাঢ় হয় । কিন্তু আইরাইটস এবং গ্লোকোমা পীড়ায় ইহার বিপরীত হয় অর্থাৎ কণিয়ার সন্নিকটেই লাল হয় কিন্তু প্রদাহ প্রবল হইলে কয়েকবার ঐ দ্রব প্রয়োগ করার আবশুক হয় । ঔষধের কার্য্য অতি দ্রুত সম্পন্ন হয়, তজ্জন্ত সাবধানে পরীক্ষা করা আবশুক ।

  • কঞ্জঙ্ক টাইভার প্রদাহ প্রবল ইটলে পুৰ্ব্ব । বর্ণিত লক্ষণ সমূহ ক্রমেই প্রবল হইতে থাকে, অক্ষিগোলক মধ্যে বেদন বোধ হয়, টনটন করিতে থাকে । কিন্তু আইরাইটিসের এবং

বীয় প্রকৃতি বিশিষ্ট নহে । স্রাব প্রথমে কেবল শ্লেষ্মার স্তায় থাকে কিন্তু পরে পুয়ে-শ্লেষ্মার মিশ্র প্রকৃতি ধারণ করে । কঞ্জঙ্কটাইভার মধ্যে শোণিত শ্রীব হইতে পারে । সময়ে কৰ্ণিয়ার সন্নিকটস্থিত কঞ্জঙ্কটাইভার শোথ উপস্থিত হয়। বর্ণ গাঢ় থাকে এবং তথা হইতে যত দুরৰী হয়, লাল বর্ণ ক্রমে ক্রমে তত অল্প হইয়া আইসে । এই লাল বর্ণের গাঢ়তা এবং অল্পতা নির্ণয় করার জন্য ঔষধেরও সাহায্য লওয়া যাইতে পারে—এক কিম্বা দুই বিন্দু এডরিণালিন দ্রব প্রয়োগ করিলে রোগ নির্ণয়ের गांशयण श्ञ्च । खेख खेरुष প্রয়োগ মাত্রই যদি অল্পক্ষণের মধ্যে কঞ্জঙ্কটাইভার লালবর্ণ অন্তহিত কয়—সমস্ত অংশ সমভাবে সম সময়ে বর্ণহীন হয়, তবে বুঝিতে হইবে—সাধাब्रन कअकüाहेखा छेछिन । किरु श्राहब्रॉइंछेिन থাকিলে এরূপ সহজে সৰ্ব্বত্র রক্ত চীনত উপস্থিত হয় না । কঞ্জঙ্কটাইভার রক্তহীনতা উপস্থিত হয় সত্য কিন্তু কণিয়ার সন্নিকটের চতুস্পাৰে ঈষৎ বেগুনী বিশিষ্ট লালবর্ণ Q অশ্রুর মধ্যে শ্লেষ্মা বিন্দু ভাসমান দেখা যায়। ভাবিফল । তরুণ ক্যাটারাল কঞ্জঙ্কछैशेिउॉट्रेछिcनञ्च *ब्लिशिंfभ साठण भमा झग्न नां । অনেক স্থলে ৮—১৪ দিবসের মধ্যে পীড়া আপন হইতে আরোগ্য হয় । উপসর্গ কৰ্ণিয়ার ক্ষত এবং আইরাইটিস উপসর্গরূপে কদাচিৎ উপস্থিত হইতে দেখা যায়। এইরূপ উপসর্গ উপস্থিত হইলে আলোক অসহতা এবং বেদন বৃদ্ধি পায় । । অনেক স্থলে কুচিকিৎসার ফলেই এইরূপ উপসর্গ উপস্থিত হয় । ঋতু পরিবর্তনের সময়ে যেমন অপরাপর সর্দি পীড়া—নাসিকায় সর্দি, সর্দি কালী, কাণের সর্দি ইত্যাদি পীড়া বহু লোকের श्ब्र । cनझे नभ८ब्र कTॉफैब्रिांण कअकछेiहेंভাইটিস পীড়াও অনেকের হয়। * . . থাকিয়া যায়। আইরিসের প্রদাহ সামান্ত গ্লোকোমার বেদনার দ্যায় এই বেদন স্নায়- । & হইলে আর একবার এভরিণালিন দ্রৰ । প্রয়োগ করিলেই সমস্ত রক্তাবেগ অস্তৰ্হিত