আগষ্ট, ১৯০৫ ] ংক্রামক রোগ । \Oe O যায় ৷ উই এক ক্ট কুমির বিভিন্ন দশার আকার বা ভিন্ন ভিন্ন আকারের কৃমি তাহার নিশ্চয় হয় নাই । অধিক শক্তিবিশিষ্ট অমুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে রক্ত কণিকায় এই কুমি দেখা যায় । মশার শরীরে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইবার অবস্থায় ব্যতীত রক্তের বাহিরে এই কুমি এখন ও আবিষ্কৃত হয় নাই । পরম্পর বিভিন্ন নানা দেশ ও স্থানে মেলেরিয়া জাতীয় জর দেখা যায় । যে | স্থানের মূৰ্ত্তিক আদ্র এবং যথায় উদ্ভিজ্জ দ্রব্য বহুল পরিমাণে ক্ষয় প্রাপ্ত হয়, সেই স্থানেই লিশেষরূপে মেলেরিয়াতুষ্ট বলিয়া বিবেচিত ং য় । কিন্তু যে সকল স্থান সচরাচর মেলেরিয়াদুষ্ট বলিয়া জ্ঞান করা হয় তাহ হইতে সম্পূর্ণরূপে ভিন্ন পঞ্জাব ও অন্তান্ত স্থানের খোলা বালুকাময় প্রদেশেও এই রোগ দেখা যায় । তবে বৃষ্টির পর মৃত্তিকার আদ্র তা বা ভূগর্ভস্থ জলের লেবেল উচ্চ হওয়ায় মুক্টিকার যে আদ্রত ঘটে তাই যে রোগটার উৎপত্তি বিষয়ে বিশেষ সাহায্য করে তদ্বিষয়ে সন্দেহ নাই । বৃষ্টির পর মৃত্তিক শুষ্ক হইতে আরম্ভ হষ্টলেষ্ট সচরাচর মেলেরিয়া জ্বরের প্রাদুর্ভাব হয় । ভারতবর্ষে বর্ষার পর শরৎকালে যখন মৃত্তিক শুষ্ক হইতে আরম্ভ হয় এবং যখন রাত্ৰিতে ঠাণ্ড ও দিনে গরম হওয়া বশতঃ প্রাত্যহিক শৈত্যাভাপের যে বৈলক্ষণ ঘটে তাহা হইতে শরীর উত্তমরূপে রক্ষা না করা হেতু ঠাও লাগে, সেই সময়েই মেলেরিয়া জরের অত্যন্ত প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। যে सोभिद्र वह निन 5iष श्ब्र नाँके, उॉश न5ब्रां5ब्र মেলেরিয়াদুষ্ট । বাড়ী করিবার নিমিত্ত বা ज°ब्र शूर्द्ध कां८élब्र छछ भांछेि ५नन कब्र হইলে অনেক সময়ে রোগটির অতিশয় প্রান্থভাব ঘটে ৷ পানীয় জল দ্বারা মেলেরিয়া জর ব্যাপ্ত হু ওয়ার প্রমাণ সম্বন্ধে জল বিষয়ক পূৰ্ব্ববত্তী অধ্যায়ে বিস্তারিত ভাবে লেখা মেলেরিয়ার উৎ জেলে কয়েদির যে ভাবে গুইয়াছে । (ՅՇծi
- हि ट्शू त!
জীবন যাপন করে তাহা হইতে কোনরূপে ষ্ট হার উৎপত্তি হইতে পারে, এরূপ বলা যাইতে পারে না । জেলে আসিবার পূৰ্ব্বে সকল কয়েদীই অল্পাধিক পরিমাণে মেলেরিয়া ভুগিয়া থাকে । CNU isol I—(Malaria) এই ক্ষুদ্র পুস্তকখানি যে ইংরাজী পুস্তকের অনুবাদ তাহার প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হুইলার পর অনেক গবেষণা হইয়াছে । তাহাতে কেবলমাত্র যে মেলেরিয়া জয়ের ব্যাপ্তির একটী উপায় প্রদর্শিত হইয়াছে তাহ নহে, পরস্তু উহার নিবfরণের উপায় ও দেখতে পাওয়া যায় । মশক দ্বারা কিরূপে মেলেরিয়ার ব্যাপ্তি ঘটে তাছা নিয়ে সংক্ষেপে বর্ণনা করা গেল – ' o মেলেরিয়া জ্বরের জীবাণু স্পোরোজোয়৷ ( sporozoa ) NİNAE « est fin castą কৃমি । মেলেরিয়া জ্বরে ভূগিতেছে এরূপ রোগির এক ফোটা রক্ত অণুবীক্ষণ যন্ত্র সাহায্যে পরীক্ষা করিলে, রক্তের লোহিত অমুকোষগুলির ভিতর ঐ জীবাণু বা কৃমি দেখিতে পাওয়া যায় । যে সময়ে জর আলিবার কথা তাহার এক ঘণ্টা বা তন্ত্রপ কাল পূৰ্ব্বে রক্ত পরীক্ষা করিলে, ক্কমিটী রক্তের লোহিত অমুকোষের অভ্যস্তরে প্রটোল্লামের বিবর্ণ, অস্পষ্ট চক্রের আকারে দেখা যায় ।
