>る8 डिशक्-नश्रf१ ।। সেপ্টেম্বর, ১৮৯১ আপনার কেহ জানেন যে,পেপারমেন্ট সায় সকল রোগ শীঘ্র আরোধ হইয়া উঠিল । অয়েলের পচন ও পূর্য-নিবারক গুণ আছে ? বোধ হয় না । আমিও আমাকে প্রশংসা করিয়া এমন বলিতে পারি না যে, আমিই উক্ত ঔষধের এই ক্রিয়াটি আবিষ্কার করিয়াছি । ইং ১৮৮৮ সালের মার্চ মাসের ১৭ই এবং ২৪শে তারিখের ল্যান্সেট নামক কাগজে ডাক্তার লেয়োনার্ড ব্রাউন সাহেব মহাশয় পেপারমেণ্ট অয়েলের পচন নিবারক গুণ সম্বন্ধে কয়েক বার লিথিয়াছিলেন এবং ভঙ্গুষ্টে আমি চারি পাঁচটি রোগীকে ইহার দ্বারা চিকিৎসা করিয়৷ ফল প্রাপ্ত হইয়াছি। একটির দক্ষিণ পদের নিম্নস্থ সুফিং অলসরে, দুইটির বিউবে এবং অপর দুইটার সামান্য স্ফোটক কাটিবার পরে এই সকল স্থলে আমি কাৰ্ব্বলিক এসিড ওঁ লোশন স্বরূপ ইহার অয়েল (পেপারমেন্ট অয়েল ১-২ ফোট এবং ১ আউন্স সুইট অয়েল) এবং লোশন ( ২০।৩০ ফোট। এক পাইণ্ট ঈষদুষ্ণ জলে ) প্রেস্তুত করতঃ প্রথমতঃ লেtশন দ্বারা ক্ষত ধৌত করিয়া তেলের পলিতা অভ্যন্তরে । প্রবেশ এবং পটী বাহ্যিক সংস্থাপন করিয়৷ সৰ্ব্বোপরি কয়েক দিবস তিসির পুলটিস ব্যবহার করিয়াছিলাম । এই প্রকার চিকিৎ পূষ হয় নাই বলিলেও বলিতে পারি এবং ক্ষত অনতিবিলম্বে শুষ্ক হইল । আমি প্রকৃত অস্ত্র-চিকিৎসক নহি, এ কারণ বশতঃ ইহা পরীক্ষা করিবার সর্বদ। উপায় ঘটিয়া উঠে নাই ; অতএব পুনরায় আপনাদিগকে বলিতেছি এবং সম্পাদক মহাশয়কেও (যিনি এক জন প্রধান অস্ত্র-চিকিৎসক) বলিতেছি যে, আপনার এই দ্রব্যের এই ক্রিয়ার বিষয় বিশেষ রূপে পরীক্ষা করিবার চেষ্টা করিবেন। ডাক্তার ব্রাউন সাহেব আরও বলেন যে, থাইসিস নামক দুর্নিবার ব্যাধিতে ইহার “ইনহেলেশন”বা আভ্রাণব্যবহার করিলে অতি শীঘ্র রোগের উপশম হয় । দশ বার ফেঁাটা তেল কিকি ভুলতে ঢুলিয়া মেকেঞ্জি সাহেব কৃত নজিউল্লীর ইনহেলারে রাখিয়৷ সৰ্ব্বদা ইহার আভ্রাণ লইতে হুইবেক । ডিপ থিরিয়া রোগেও পেপারমেণ্ট তৈল গলার ভিতর দিবসে দুইবার ভাল রূপে লাগাইলে মেন্থে,ণ সমূহ তিন চারি দিবসের মধ্যে নির্গত এবং ক্ষত আরোগ্য হইয় যায় । চাৰ্ব্বন ব্যাসিলস সকলও ডাক্তার কক্ সাহেবের মতে ইহার দ্বারা ধ্বংস হয় ।
