পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেপ্টেম্বর, ১৮৯১ ] স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান । > రిసి রঙ থাকিবে, এ প্রদেশে যাহাকে “ছদিয়া গমের” ময়দা বলিয়া থাকে তাহাই সৰ্ব্বেtৎকৃষ্ট । ইহাতে কোন রকম দুর্গন্ধ বা অম্ল রস থাকিবে না। দুই অঙ্গুলি স্পর্শে খুব মোলায়ম হইবে এবং খুব হালকা বোধ হইবে । প্রায় নির্গন্ধ হইবে অথবা কোন প্রকার পুরাতন সরস গন্ধ অনুভব হইবে না । অল্প জলের সহিত মিশ্রিত করিয়া দুই অঙ্কুলে পিষিলে আঠার ন্যায় হইবে এবং টানিলে শুভ্রবর্ণ রঞ্জুর আকার ধারণ করিবে । ময়দার অন্তর্গত গ্রটেন অর্থাৎ আঠ যাহাতে অতিরিক্ত আছে, সেই ময়দাই উৎকৃষ্ট, কারণ উৎকৃষ্ট ময়দাতে প্রায় শতকরা ১° হইতে বার ভাগ গ্রটেন আছে। ময়দায় কত পরিমাণে গ্রটেন আছে জানিতে হইলে, কিঞ্চিৎ ময়দ ওজন করিয়া লইতে হইবে, আর তাহাতে সম্ভবমত জল মিশাইয়া নেটী পাকাইতে হইবে, তাহার পর সেই নেট ক্রমশঃ পরিষ্কার জলে অঙ্গুলি পেষণ দ্বারা ধৌত করিতে হইবে, অনেকবার ধুইবার পরে একটা শুভ্রবর্ণ . আঠ নির্গত হইবে, তাহ। আর জলে ধুইবে না, যতই ধৌত করিবে ততই আঠা বাড়িবে ও রজ্জ্ববৎ হইবে এবং ধৌত জল পরিষ্কার নির্গত হইবে । তখন সেই আঠ শুকাইয়। লইবে, এবং ওজন করিবে তাহ হইলেই জানা যাইবে যে শতকরা কত পরিমাণ # টেন আছে। মধ্যম রকমের ময়দায় অন্ততঃ শতকরা আটভাগ গুটেন আছে। উৎকৃষ্ট ময়দায় অন্ততঃ শতকরা ১০ হইতে ১২ ভাগ গ্রটেন পাওয়া যায়। আর ময়দা पनि भक श्य, उाश श्हेप्न डाशब प्लेन কাল বর্ণ হয় এবং তাহার ভিন্ন ভিন্ন থও হইয়া যায়, পরস্পর একত্র আঠাবৎ থাকে না এবং টানিলে রজুবৎ লম্বা হয় না । ময়দার সহিত অনেক রকম মিল চলে ; যবের চুর্ণ, ভুট্টাচুর্ণ, সবেদা অর্থাৎ তণ্ডুল চুর্ণ, আলুর মাড় প্রভৃতি প্রায় লক্ষিত হয়, এতদ্ভিন্ন যে ময়দায় সন্দেহ হয়, তাঙ্গার অণুবীক্ষণ যন্ত্র-দ্বালা পরীক্ষা করা আবশ্যক, কারণ অনেক প্রকার কীট ও কীটাণু (ভাইব্রিওন) ফনগাহ, একেরস প্রভৃতি সজীব পদার্থ লক্ষিত হইয়া স*াক । ( ক্রমশ: )