পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

象8 நடிதம்கா Παπαμα-μαμuqα - হিম্যাটোসিল নির্ণয় করা অত্যন্ত কঠিন ; বিশেষতঃ স্যাক মধ্যে রক্ত যদি তরল অব• স্থায় থাকে, তাহা হইলে প্রায়ই উহাকে হাইড্রোসিল বলিয়া ভ্রম জন্মে। সন্দেহ স্থলে একটা স্বক্ষ এক্সপ্লোরিং ট্রোকার ও ক্যাম্বুল দ্বারা ট্যাপ করিয়া সংশয় দূর করিবেন । ইংরাজি সাজারিতে দেখা যায় যে হাইড্রোসিলের প্রাচীরের এক পাশ্বে (অতি নিকটে)একটা জলন্ত বাতি রাখিয়া ও তাহার বিপরীত পাশ্বের উপরে একটা ষ্টিথসকোপ বসাইয়া দেখিলে ষ্টিথসকোপের ছিদ্র দিয়া ঐ বাতির অালোক অtভ{ দেখিতে পা ওয়া যায় । কে বল শ্বেতকায় বাক্তিগণের পক্ষে, এবং স্কৃেটিম যদি পাতলা হয় কিম্বা হাইড়োসিল মধ্যস্থ জলের রঙ যদি বেশী গাঢ় না হয়, তাহ হইলেই এই কৌশল খাটে । আমাদের দেশের লোকের স্কে টিমের বর্ণ সচরাচর কাল বা গাঢ় ধূসর ; সেই জন্য কি হাইড়োসিল, কি হিম্যাটোসিল কোনটিতেই উল্লিখিত জালোকরশ্মি প্রতিভাত হয় না, সুতরাং আমাদের দেশীয় লোকদিগের পক্ষে এ কৌশল তত ফলদায়ক নহে । অতএব হাইড্রোসিল কি হিম্যাটোসিলের নিশ্চয় করিতে হইলে এই অtলোকপরীক্ষার উপর কিরূপে নির্ভর করা যাইতে পারে ? চিকিৎসা । হিম্যাটোসিল ট্যাপ করা বাহুল্য মাত্র, ইহাতে রোগীর বিশেষ ॐकांद्र झग्न नां दद्भ१ त्रनिडे झईग्नां शां८क । স্যাক মধ্যে রক্ত তরলfবস্থায় থাকিলে ট্যাপ করিয়া যদিও ঐ রক্ত বাহির করিয়া দেওয়া যাইতে পারে বটে, কিন্তু তাহীতে ফল কি ? অfবার রক্ত জমিয়া অল্পকালের মধ্যে পুন ङिक्-िझof१ ।। [জুলাই, ১৮৯১ রায় যাহা ছিল তাহাই হইবে । আবার ট্যাপ कब्र, थांबांद्र ब्रख खभिग्रा किडूनिट्नब भcषा সেই হিম্যাটোসিল হইবে। অতএব ট্যাপ করায় উপকার কিছুই নাই ; বরং বারম্বার ট্যাপ করিয়া রক্ত বহির করিয়া দিয়া রোগীকে দুর্বল করা হয় মাত্র । এই জন্য সে মার ট্যাপ করাইতেও সন্মত হয় না। একটা দৃষ্টান্ত দেখাইতেছি —কলিকাতায় মেছুয়াবাজার ষ্ট্রীটে একটা মুসলমান ভদ্রলোকের বাম পাশ্বের কোযে হাইড্রোসিল ছিল, একজন ডাক্তার তাহ ট্যাপ করেন । হাইড্রোসিল হইতে সমস্ত জল বাহির হইয়া গেলে পর, ক্যামুল দিয়া বিন্দু বিন্দু করিয়া রক্ত পড়িতে লাগিল ; ডাক্তার তাহ দেখিয়া তৎক্ষণাৎ ক্যামুলাটা খুলিয়া লইলেন। কিন্তু কয়েক দিবস পরে হাইড্রোসিলটী পুৰ্ব্বাপেক্ষ বড় হইয়া উঠিল এবং রোগী কোষে অত্যন্ত বেদন অনুভব করিতে লাগিলেন । পুনরায় ট}াপ করিবার জন্য আমীকে আহবান করিলে আমি হাইড্রোসিল বিবেচনা করিয়া তাহাকে পুনরায় ট্যাপ করিলাম, ট্যাপ করিতে প্রায় তিন পোয় রক্ত বাহির হইয় গেল। ইহার প্রায় সপ্তাহ পরে স্যাকটা আবার পূর্কের ন্যায় রক্তপূর্ণ হইয়। উঠিল। এ বারে রোগী আর ট্যাপ করাইতে সম্মত হইলেন না । বলা বাহুল্য, প্রথম বারে যখন ট্যাপ করা হয়, তখন স্যাকের প্রাচীর প্রবেশিত ট্রোকারের অগ্রভাগ দ্বারা আঘাত্ত পায় ও সেই আঘাতে কোন না কোন একটা রক্তবাহ নাজী বিদীর্ণ হইয়া যায়। তাহাতেই রক্ত অল্প অল্প করিয়। স্যাকের মধ্যে জমিয়া ঐ হিম্যাটোসিল জন্মাইয়াছিল । ( ক্রমশ: )