পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/৪০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এপ্রেল ১৮৯২-1 শৈত্য ও ফুসফুস্প্রদাহ। ses শৈত্য ও ফুল ফুল-প্রদাহ । লেখক -এজাল অজেদ বা চৌধুরী। छनंखेिशांब्लिनेो व्यूंङि ८स् श्रृंत्रक श्रांडिनी মহেন, তাহা গুণিগণ স্ব স্ব জ্ঞানগোচর করিয়পরমানলে পরিপ্লত হইতে থাকেন। আমরা যে দিকে দৃষ্টিপাত করি, সেই সৰ্ব্বমঙ্গল শক্তির অভ্রান্ত বিকাশই সৰ্ব্বত্র বিরাজমান দেখিতে পাই : যে গরল সংস্পর্শে বা ভোজনে জীবগণ জীবন হারায়, দেখ, ভৈষজ্যবিদ্যাধিগণ, সেই ব্যালবদনাগত বিষসহকারে রোগবিশেষে মুমূর্ষজনের প্রাণ রক্ষা করিয়া থাকেন। শৈত্য শ্লেষ্মা উৎপাদন করে, আবার, সেই শৈত্য শ্লেষ্মার জীবন হরে। এই কাগু যদিও নুতন নহে, তথাপি অনেকের অবিদিত অনুমানে উপযুক্তি” শৈত্য ও ফুসফুস্প্রদাহ ” প্রবন্ধটা ভিষক দর্পণের প্রিয় পাঠকবর্গের নিকট উপহার স্বরূপ প্রেরিত হইল, যদি অনুমাত্রও তাহীদের জ্ঞানপুঞ্জে আধিক্য জন্মায় ও কণামাত্র ও উপকারে আইসে লেখক নিজ প্রয়াসসাফল্য বিবেচনা করি বেন । - একই প্রকার পথ্য-বৈপরিত্যে যে ভিন্ন ভিন্ন লোক ভিন্ন ভিন্ন রোগাক্রান্ত হইয়া থাকে, সে কেৰল সেই সেই ব্যক্তির সেই সেই অঙ্গের ও যন্ত্রের আনুপূৰ্ব্বিক প্রকৃতি ও ঘটমাৰশশু ক্ষ্মেধ্বল্যের কারণ সংঘটিত হয় । এই নিয়মানুসারে কোন কোন ব্যক্তি শৈত্যসংযোগে নব ফুসফুস্প্রদাহ পীড়াভিভূত হুইয়া অতীব ভীষণ ৰিপদগ্রস্ত হষ্টন্থ থাকেন। ধান্তৰিক, ফুসফুস্প্রদাহের ماله অনেকৰিধ কারণ আছে, [ক] শ্বাস-প্রণালীর শ্লৈয়িক ঝিল্লির প্রদাহ প্রসারণ ; [খ] যকৃৎও অন্যান্য নিকটস্থ স্থানের স্ফোটক বিদীর্ণ হইয়া ক্রমে ফুসফুস আক্রমণ করণ ; (গ) F অত্যুত্তাপবিশিষ্ট বিবিধ প্রকার জর রোগ ; (ঘ) জর প্রভৃতি নানা প্রকার পুরাতন পীড়া যাহাতে রোগী দৌৰ্ব্বল্যবশতঃ সতত উত্তানশয় থাকে ; ( ঙ ) কোন কোন বিশেষ ৰাধিজ নবোদ্ভূত পদার্থের ফুসফুসে প্রকাশ হওয়া, (চ) আঘাত ও (ছ) শৈত্যসংযোগ हेखानि । উল্লিখিত কারণ নিচয়ান্তর্গত—“শৈত্যসংযোগই’ আমাদের উপস্থিত সময় বিবেচ্য। আমাদের দেহাভ্যস্তরে যতগুলি যন্ত্র আছে, সেই সমুদয়ের মধ্যে ফুসফুসকেই সৰ্ব্বাপেক্ষ। অধিক পরিমাণে বাহ্য উন্মানোত্মতা সহ্য করিতে হয় ; কি অজ্ঞ, কি বিজ্ঞ সকলই নিশ্বাস প্রশ্বাস করিতে বাধ্য ; অতিশয় {}} শীতল সমীরণ, যাহার সংস্পর্শে কৈশিকা স্তগত সঞ্চালনশীল রক্তের গতিমান্য বা রুদ্ধ হয়, অথবা হুতাশননিশ্বাসস্বরূপ : বিষম উত্তপ্ত বায়ু; বায়ু যে প্রকারেরই হউক, আমরা নিশ্বাস প্রশ্বাস না করিয়৷ ৷ থাকিতে পারি না । আমরা বিষম উত্তপ্ত সমীর সেবন করিয়া বহু কষ্টে প্রাণ ধারণ করিতে বাধ্য হই, ঐরুপ কখন কখন বিষম বীতোত্তাপ বায়ুও আমাদিগকে সেবন করিতে হয় । ফুসফুসে পুৰ্ব্ব প্রকৃতিজাত দৌৰ্ব্বল্য থাকিলে এৰবিধ যেমন অনেক সময় ।