মে, ১৮৯২ ] হউক, একটী গুরুতর ব্যাধির চিকিৎসা কালে, তাহাতে সংঘটিত এক একটা উপসর্গ লইয়; কিম্বা এই সকল উপসর্গ যখন স্বয়ংই মূল রোগ হইয়া থাকে, তখনও সময়ে সময়ে চিকিৎসককে এরূপ বিষম বিভ্রাটে পতিত হইতে হয় যে, তৎকালোচিত কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য বিস্তুত হইয়া, তাহাকে হতাশ ও নিশ্চেষ্ট হইতে দেখা যায় । এবং অনেক স্থলে ( পল্লিগ্রামে যথায় উপযুক্ত চিকিৎসকের অভাব) উপযুক্ত চিকিৎসা প্রণালী ও ঔষধের অভাবেও রোগীর জীবন বিনষ্ট হইয়৷ থাকে । আজ আমরা ঐ সকল বিষয়ের চিকিৎসা প্রণালী ও ঔষধের বিষয় ৰিবৃত করিতে এতৎ প্রবন্ধের অবতারণা করিলাম । ঐ সমুদায় ব্যাধি বা উপসর্গের মধ্যে হিক্কপ্ (হিকক ), ভমিটিং ( বমন ) এৰং ফুটুিলেনস ( উদরাধান ) এই তিনটাই প্রধান ও অধিকক্তর ভয়াবহ । সুতরাং এই তিনটাই অfমাদিগের প্রধান বর্ণনীয় বিষয় । আমরা ক্রমশ: এই তিনটীর চিকিৎসা প্রণালীর বিষয় বর্ণনা করিতে প্রবৃত্ত হইলাম । ১–হিকা । নির্বর্বাচন | কোনও কারণ বশতঃ পাকস্থলী ও মিডরিক অর্থাৎ ডায়াফ,ামের নার্ভস ফাইবার অর্থাৎ স্নায়বিক তত্ত্ব সমূহের উদ্দীপন হইতে উৎপন্ন, উহাদিগের আক্ষেপিক বা বৈকম্পিক ফলই হিন্ধ নামে অভিহিত হয় ; অথবা মিডরিক ও অন্তান্ত রেম্পিরেটরী মসলস অর্থাৎ শ্বাস প্রাশ্বাসিক পেশী সমূহের আক্ষেপিক ও ক্ষণস্থায়ী সঙ্কোচন সমাযুক্ত উদরোপ্ত প্রদেশের বিশেষ বিশেষ - এক প্রকার অস্বস্থাবস্থাকেই ছিক্কা বলা যায়; কয়েকটা উপসর্গ। | פ89 काद्भs ! श्रांशांद्र ७ *ानौञ्च शंद झब्रिङভাৰে গলাধঃকরণ জন্য, পাকস্থলী বা ডিয়ডিনমের কোন প্রকার স্বল্প উত্তেজন এবং উচ্চ হাস্য, ক্রনজন প্রভৃতি কারণ রশতঃ শিশু ७ श्रघ्न दम्रष्क दाँजक ५द९ दूझ११ uहे ব্যাধিতে কষ্ট পাইতে পারে। পাকস্থলীতে কোন প্রকার আঘাত প্রাপ্ত হইলেও ইছ। ংঘটতে পারে । বিষাদি কোন উগ্র পদার্থও ইহার কারণ হইবার সম্ভব । মিডরিফ, অস্ত্র, মূত্রাশয় কিম্ব। পাকস্থলীর প্রদাহ বা তাহাতে সিরম টিউমারের অবস্থান বশতঃ উৎপন্ন হইতে পারে । যকৃত, প্যানক্রিয়াস কিম্বা পাকস্থলীর কার্ডিয়্যাক অরিফিস অর্থাৎ দ্বারের প্রদাহ বশতঃ ইহা সস্তৃত হইতে পারে । এইট থ পেয়ার অব নার্ডস অর্থাৎ অষ্টম স্নায়ুযুগের উপর অর্ধ্ব, ভার বশতঃ ইহা উদ্ভূত হইবার সম্ভব। হিষ্টিরিয়৷ ব্যাধি গ্রস্তা ও গর্ভবতী স্ত্রীলোকদিগের জরায়ুর উত্তেজনা হইতেও উৎপত্তি হইতে পারে। কোন প্রবল পীড়, টাইফস্ প্রভৃতি মারাত্মক জর এবং কলরা, ডিসেণ্টী প্রভৃতি ও শোণিতস্রাব Lরাগের চরমাস্থায় ইহা সচরাচর সংঘটিত হয় । ; লক্ষণ । হিকা রোগের স্বতন্ত্র লক্ষণ আর কিছুই নাই, সুতরাং ইহার স্বনাম প্রসিদ্ধ অবর্ণনীয় লক্ষণ ব্যতীত, লিপ্যক্ষর প্রকাশ যোগ্য কোন বিষয়ই নাই ৷ সচরাচর ছিঙ্ক। দুইপ্রকার দৃষ্ট হয়, যুগ্ম ও এক একটী, এবং কখন কখন সপৰ্য্যায় বা অনুপৰ্য্যায় স্বভাবের হিঙ্কা দেখা যায় । ভাবীফল বা পরিণাম । যে পীড়ার উপসর্গরূপে ইহা বর্তমান আছে,
