পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/৪৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ 8V পারি নাই । পাঠক মহাশয়দিগের সমালে’চনার জন্য ঐ রোগীটার সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিয়ে উদ্ধত করিলাম । মথুরামিশ্র-কনষ্টবল—পশ্চিম দেশীয় যুবা । ম্যালেরিয়া জরাক্রান্ত হইয়া হস্পিটালে লাইসে, দুই সপ্তাহকাল চিকিৎসিত হইয়া আরোগ্যান্তে স্বকীয় কার্য্যে যায়, এই ঘটনার এক মাস পরে জলকোশ আরোগ্যাগে পুনবার স্তু স্পিটালে আইসে । দ্বিতীয় দিবস ৪০ বিন্দু কা দলিক এসিড সমভােগ গ্লিসিবিনা সহ মিশ্রিত করিয়া যথানিয়মে প্রয়োগ ক{! হয় । ওযর প্রয়োগের সময়ে কোন প্রকার মন্ত্রণ অনুভব করে নাই । চতুর্থ দিবসে মুগ্ধ সামান্য প্রদাহিত হইয়া পূৰ্ব্বাকার প্রাপ্ত হয়। ৬ষ্ঠ দিবসে দৃষ্টিশক্তির হীনতা এবং রাত্রিতে এক কালীন দেখিতে পায় না, এমত প্রকাশ করে, জর হয় নাই ; মুস্ক দৃঢ় হইয়ছে, প্রস্রাব পরীক্ষায় ধূম্নবর্ণ কি অপর কোন রকম অস্বাভাবিক লক্ষণ জানিতে পার। গেল ন ; অক্ষিদ্বয় স্বাভাবিক, কেবল কনজাংটাইভার অল্প নিরক্তাবস্থা ; অভ্যন্তর *तौयक कद्री श्ध्न मांशे । ৮ম দিবসে স্থচিবিদ্ধ স্থান সামান্য স্ফীত দেখিয়া অস্ত্র করা হইলে এক তোল জম্বমান গাঢ় পূয় নির্গত হইল। ২৫শ দিবসে রোগী আরোগ্য হইয়। নিজ কার্য্যে প্রত্যাগমন করে । এই স্ফোটকের সহিত টিউনিকাভেজাইনেলিম ঝিল্লির কোন সংস্রব ছিল না,কেবল মাত্র কৌশিক বিধান মধ্যেই উদ্ভব হইয়াছিল। এই শ্রেণীস্থ স্ফোটক আইওডিন প্রয়োগে কদাচিত উদ্ভব হইতে দেখা যায়। কেবল কাঞ্চলিক এসিড দ্বারা | उिषकू-नश्रf१ ।। [ মে, ১৮৯২ কেীৰ্ষিক বিধান উত্তেজিত হওয়ায় ইহার উৎপত্তি । | প্রয়োগ প্রণালী—কাৰ্ব্বলিক এসিড এবং গ্নিসিরিন সমভাগে মিশ্রিত করিয়৷ অবস্থানুসারে তাহার ৪০ হইতে বিন্দু ব্যবহার কর। কর্তব্য। এই মিশ্রিত দ্রব গাঢ় বিধায় আইওডিনের ম্যায় সহজে ঝিল্লির সমস্ত অংশে সংলগ্ন হইতে পারে না । তজ্জন্য অঙ্গলী সঞ্চালন দ্বারা ধীরে ধীরে ঝিল্লির সমস্ত অংশে চালিত করিয়া দেওয়া কৰ্ত্তব্য । কয়েকটা রোগীকে কাৰ্ব্বলিক এসিড সমভাগে জল দ্বারা দ্রব করিয়া প্রয়োগ করিয়াছি । যদিও তাহার ফল মন্দ হয় নাই, তথাচ তৎসম্বন্ধে কোন মতামত প্রকাশ क़ब्ल| रोश ब्ो| । সল্‌ফেট অফ জিঙ্ক -এই ঔষধ মধ্যে মধ্যে ব্যবহৃত হইয়া থাকে । পরিমিত মাত্রায় প্রয়োগ করিলে জাল, যন্ত্রণ, প্রদাহ, এবং জর ইত্যাদি উপসর্গ অতি সামান্যভাবে প্রকাশ পায়, কিন্তু অধিকাংশ রোগীরই টিউনিক। ভেজাইনেলিস ঝিল্লির জীবনিশক্তি বিনষ্ট হইতে দেখা যায় । তজ্জন্য প্রায়শঃ স্ফোটকোৎপন্ন হই য় থাকে। প্রথমে সুচিবিদ্ধ স্থানে ক্ষুদ্র একটা স্ফোটক ও তাহা কৰ্ত্তন করিলে তন্মধ্যে শুভ্রবর্ণ পদার্থ দেখা যায়, সজোরে টানিলেও তাহ সহজে বহিস্কৃত হয় না । ক্ষত্তও শুষ্ক হইতে পারে না, অথচ এই ক্ষত জন্য রোগী বিশেষ কষ্ট বোধ করে না, পরিশেষে নালী ঘায়ের মত দেখায়, এই নালী ঘt গভীররূপে কৰ্ত্তন করিগে У $ a