পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V. t ..I l I v! M d * * † f J * t * o of . * • * A ** ኻኣ J * লেপটেম্বর *ybふ。 1 ! i अश्र-भ। WS অঙ্গ-চালন l * * , y i 1 * r. : f b"A করিতে হয়। পেশীগুচ্ছের এক পাৰে। অঙ্গুষ্ঠ ও অপর পাশ্বে অঙ্গুলিচয় দিয়া ধরিয়া, করতলের সাহায্যে, ঈষৎ চাপ সহকারে छ्थं-cनांश्एनब्र मTांग्न थक्रिग्ना चांज्ञा c**ौগুচ্ছকে মর্দন করিবে। যদি পেশী এরূপে স্থিত হয় ও পেশীর আকার ও অবয়ব এরূপ হয় যে, পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে করতলস্থ করা যায় না, তাহা হইলে অঙ্গুলি-পৰ্ব্ব দ্বার বা করতল-পাশ্ব বা মণিবন্ধ সন্নিকটস্থ প্রদেশ দ্বারা সেই পেশীয়বিধানকে নিম্নস্থ অস্থি আদি কঠিন নিৰ্ম্মাণের (টিশু ) উপর চাপিয়া উদ্ধাভিমুখে ক্ষিপ্রভাবে মর্দন করিবে। টেন্সর ফেসিয়ী ফিমরিস এইরূপে মৰ্দ্দন করা যায়। পেশী আদি অপর বিধান ব্যতীত কেবল শিরার উপরও মর্দন ব্যবহার করা যায়। এরূপে গ্রীবাদেশে জুগুলার শিরার নিম্নাভিমুখে দ্রুত মৰ্দ্দন প্রয়োজিত হয়,ও এতদ্বারা মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চলনের উপর বিশেষ ক্রিয় দর্শায় । পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে যে, শরীর হইতে স্বাভাবিক ত্যাজ্য পদার্থ দূরীকরণ, এবং প্রাদাহিক উৎস্বজনাদি অস্বাভাবিক পদার্থ শরীর হইতে অপনোদন উদ্দেশ্যে অঙ্গ-মৰ্দ্দন ব্যবহৃত হয়। এই কাৰ্য্য সাধনার্থ প্রথমে মৰ্দ্দন দ্বারা রসনলী শূন্য করিবে, পরে পীড়ন বা ঘর্ষণ প্রক্রিয় এবং অবশেষে পুনরায় মর্দন প্রক্রিয়া অবলম্বন করিবে । এই প্রণালীতে অঙ্গ-মৰ্দ্দনের অভিপ্রায় এই যে, প্রথম বার अर्कन चाब्र बनननी শূন্য হইলে পর পীড়ন বা ঘর্ষণ দ্বারা লম্বর অন্যান্য তরল পদার্থ চতুষ্পাশ্ব হইতে নলীমধ্যে সহজে প্রবিষ্ট করান বায় । অনন্তর আবার মর্দন দ্বারা উহা রসের স্রোতাভিমুখে চালিত হয় । , (২) ঘর্ষণ বা ফ্রিকৃশন । এই প্রক্রিয়৷ ७धंथांनउ: नकि नकदजन्न श्रौष्क्लांग्न यादञ्चज्ज হর ও সচরাচর ইহা মৰ্দ্দন-অমুসঙ্গে প্রয়োগ করা যায়। স্থানবিশেষে করতল দ্বার বা সমভাবে যথোপযোগী রূপে অন্ধুলি স্থাপন করিয়া তদ্বারা অথবা অঙ্গুলির অগ্র ভাগ দ্বারা মৃদু অধিরাম সঞ্চাপ সহযোগে হস্তচালন বিশেষকে বর্ষণ বলে । ঘর্ষণ প্রয়োগ করিতে হইলে কেবল যে, চৰ্ম্মোপরি হস্তচালনা করা যায় তাহা নহে ; ঘর্ষণকারীর হস্ত-নিম্নস্থ চৰ্ম্ম এরূপে চালিত হওয়া আবশ্যক যে, চৰ্ম্ম নিম্নস্থ গভীর বিধান সকল ঘর্ষণ প্রাপ্ত হয়। এক কালে অল্প স্থানে বা বিস্তৃত স্থান ব্যাপিয়া ঘর্ষণ প্রয়োগ কর। যাইতে পারে ; এবং এক হস্তে ঘর্ষণ করিয়া অপর হস্তদ্বারা পূৰ্ব্ববর্ণিত প্রকারে রসনলীর গতি অনুসরণে মৰ্দ্দন ব্যবস্থেয় । সন্ধি-বিকার ভিন্ন এই প্রক্রিয়া পেশী-বন্ধনীতে, পেশী-আবরণে গভীরস্থিত স্নায়ুর উপর, এবং পেশীবাতে পেশীর উপর অবলম্বিত হয় । ৩) নীডিঙ্গ । কোন পেশীকে বা পেশীগুচ্ছকে দূরবর্তী সীমা হইতে অপর প্রান্ত অবধি যদি এরূপে ডলিয়া লওয়া যায় যে, যে হস্ত দ্বারা ডলা যায়, তাহার আগে আগে পেশীর রস বাহিত হয়, এবং রসনলী মধ্যে ত্যাজ্য রস প্রক্ষিপ্ত হয়, তাহা হইলে এই প্রক্রিয়াকে ডলন বা নীডিঙ্গ বলে। ইহ। পূৰ্ব্ববর্ণিত দুইটি প্রক্রিয়া হইতে অনেক প্রভিন্ন । ইহাতে এ প্রকার হস্ত-চালনা করিতে হইৰে যে, বিবিধ শারীরতত্ত্ব নিপীড়ন দ্বারা একত্রে আনা যায়; যথা-বৃদ্ধাঙ্গুলি ও অপরাপর অঙ্গুলির মধ্যে এক স্থানের চৰ্ম্ম J