পাতা:ভেজাল - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘণ্টা নেড়ে দিয়ে যাবে। মন্দিরে আজকাল এক ছটাক চালও হয় না। একবেলা-চার পাঁচটা সারা দিলেও নয়। গোবধানকে দেখে শ্ৰীমন্তসহায় ডাক দিল। কাছে গিয়ে গোবধান বলল, “বসবার সময় নেই গো নাস্ত্ৰেক মশায়। বাস এলে কুমড়োটা বেচব।” “কোথা তোর বাস ? বোস। ভালো করে নজর রাখা দিকি গোবধান, ঠিক কখন বিকেল শেষ হয়ে সন্ধ্যা লাগে বলতে হবে তোকে ৷” “fqar coft R33F NFF ” ‘খিদে পেলেই খাস বুঝি তুই ? রাজা মহারাজা হলি কবে থেকে ? এ গাঁয়ে কেউ আর খিদে পেলে খায় না গোবধান-তুই আর আমি ছাড়া । দুবেলা আধাপেটা খাস ? তবে তুইও বাদ গেলি। আমি চারবেলা খাই, পেট ভরে খাই, রাজভোগ খাই! বৌটা এলে সেও খাবে। সবার খিদে সয়, আমার কেন সয় না বলতো ? খিদেয়। আমার পেট জলে না, BDDBD BD DLLDLL BB DLLSBDBB DBDBBBSD DDS KS গায়ে আটক আছি, তাই না তোদের ডেকে দুটো কথা কই ।” সত্যই বড় খিদে পেয়েছিল গোবধানের। কিছু না খেয়ে কুমড়োটা নিয়ে রাস্তার ধারে অপেক্ষা করা যাবে না, শেষ পর্যন্ত বাস হয়তো আসবে অনেক দেরিতে । খাওয়ার তাগিদ শুনে কিন্তু তার বৌ গুণমতী মাথা নাড়ল“সন্দে লাগুক, বাতিটে জালি ? সবুর কর খানিক ৷” ‘মুড়ি দে দুটি ? ‘কাণ্ডজ্ঞানটি খুইয়েছে একদম। বাতিটে জালি ? আগে এসতে পারলে নিকো একটুকু? *वांछि खान।' “সন্দে হোক ?” গোবর্ধনকে সায় দিতে হল। সন্ধ্যাকে হতে না দিয়ে সত্যই এখন আর