পাতা:ভেজাল - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওদের মনে ব্যথা লাগবে। পাটির কাজে জীবন উৎসর্গ করেও হয়তো ব্যথাটা সম্পূর্ণ উৰে বাবে না। মৃগনয়না ওদের জন্ত যতদূর সম্ভব করবে। সর্বদা তাকে কেন্দ্র করে বেঁচে থাকবার সুযোগ ওরা পাবে। সন্ধ্যার পর পার্টির পাঁচজন প্রধানদের মধ্যে চারজনের কাছে মৃগনয়ন। তার বিয়ের প্রস্তাব পেশ করল । মিসেস বসাককে আজ বিশেষ করে BBDB DBBDD DD DBDB SBLBBBD DD BBBLL DD DDDBD বুঝিয়ে দিতে পারেন। সেক্রেটারি ধরণীবাবুর মুখ প্ৰতিদিনের মতো BDBDD DDBBS DB L BB DDDBB DBB DBD DDSBDDBS মনে হয়। কিন্তু কথা যখন তিনি বলেন, মনে হয়। একজন পরমাত্মীয় এতক্ষণ ছদ্মবেশ ধরে ছিলেন । ধীরেন। বড়লোকের ছেলে, কলেজে পড়ে। এবং একজন ষ্টুডেণ্ট-লীডার, পার্টির কোন মেয়েকে কাছে ধোবতে দেয় না। রহমান প্রপাগাণ্ডা। সেক্রেটারি। নরেশ আগে চুপচাপ মানুষ ছিল, পাটির একটি সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করার পর আজকাল বড় বেশি। কথা কয় । মৃগনয়নার কথা শুনে সে উৎসাহিত হয়ে উঠল, "বিয়ে করবে ? কনগ্র্যাচুলেশানস । বিয়ের সাধটা শেষ পর্যন্ত উপে যাবে ভেবে রীতিমত উৎকষ্ঠিত হয়ে পড়েছিলাম ভাই। যে কাজের ভারটাই নিয়েছি।” মিসেস বসাক বললেন, “আঃ, আপনি চুপ করুন। কিন্তু মৃগনয়না, তোমার কাছে যে আরও অনেক কিছু পাটি আশা করছে! আরও কয়েক বছর তুমি আরও কয়েকজনকে পাটিতে আনতে পারবে, এখনো তোমার সরলতা, সহজ ছেলেমানুৰী ভাব আরও কয়েক বছর। থাকবে। তুমি বলেছিলে পার্টির জন্য জীবন দেবে। এত শীগগির একজনকে হৃদয় দান করে ফেলা তোমার উচিত হয়নি ৷ সাধারণ বাজে মেয়েরা এরকম করে, পাটর চেয়ে ব্যক্তিগত সুখ দুঃখ তাদের বড় হয়ে দাঁড়ায়। তুমি তাদের মতো নও। যতীনবাবুর কাছ থেকে পাঁচটা টাকা هة وقا .