পাতা:মঙ্গলচণ্ডী - দ্বিজ মাধব .pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O মঙ্গলচণ্ডীয় গীত দ্বিজ মাধবের কাব্যে পাই, অঙ্গ শুচি হৈয়া রামা করয়ে দেবাচর্চা । সাক্ষাৎ হইল তানে দেবী দশভূজা। ত্ৰিভঙ্গ-নয়ানী মাতা সৰ্ব্ব ভূতে দয়া । পাশ-অঙ্কুশদণ্ড বরদা-অভয়া । হরি-পূষ্ঠে আরোহণ সঙ্গে সহচরী। এই মতে দেখা দিলা হেমন্ত-কুমারী। সুতরাং দেখা যাইতেছে, মাধব, মুকুন্দ প্রভূতি কবিগণের মানস-লোকে মঙ্গলচণ্ডীর যে-মুক্তি স্থান লাভ করিয়াছিল, তাহা একদিকে যেমন কল্যাণময়ী উমামুক্তি, অন্যদিকে উগ্রী মহিষ-মদিনীর সহিত তাহার রূপগত ভেদ নাই। মঙ্গলচণ্ডী ও লক্ষনী-চণ্ডীমঙ্গলগুলি পড়িতে পড়িতে অপর একজন পৌরাণিক দেবীর সহিত মঙ্গলচণ্ডীর আংশিক সাদৃশ্য সহজেই উপলব্ধি করা যায়, তিনি লক্ষ্মী বা গজ-লক্ষ্মী। মঙ্গলচণ্ডীর অন্যতম প্রধান গুণ হইল, তিনি ধনদাত্রী। তিনি নিরান্ন কালকেতুকে রাজ-ঐশ্বৰ্য্য দান করেন। এই মুত্তির সহিত লক্ষ্মীর সাদৃশ্য বেশী। দ্বিতীয় উপাখ্যানের প্রধান চরিত্রের নাম ধনপতি, তাহার পুত্ৰ শ্ৰীপতি। এই নামকরণ হইতেও এই কাহিনীর মূলে লক্ষ্মীর প্রভাব অনুমান করা যায়। কালকেতুর ন্যায় দরিদ্রই যে শুধু এই লক্ষ্মী-রূপা দেবীর পূজা করিবে তাঁহা নহে, ধন-কুবেরগণকেও ধন-সম্পদ রক্ষা করিতে হইলে এই দেবীর পূজা করিতে হইবে, ইহাই যেন চণ্ডীমঙ্গলগুলির অন্তনিহিত উপদেশ । তাহা ছাড়া, চণ্ডীমঙ্গলে কমলে-কামিনীর বৰ্ণনা পড়িলে স্বভাবতঃই গজ-লক্ষ্মীর কথা মনে পড়িয়া যায়। চণ্ডীমঙ্গলের আর এক নাম জাগরণ পালা । চট্টগ্রাম অঞ্চলে দ্বিজ মাধবের চণ্ডীমঙ্গল “ জাগরণ’ নামেই সমধিক প্ৰসিদ্ধ, এবং প্রায় ৫০ বৎসর পূর্বে DD BDDBD DDB SKuBBBS BBDB DB DBD SS DDBD BDDSDDBB অংশ-বিশেষ জাগরণ নামে অভিহিত হইলেও ‘জাগরণ’ বলিলে ধৰ্ম্ম-মঙ্গল বা মনসা-মঙ্গলের পালা-বিশেষ না বুঝাইয়া সমগ্র চণ্ডীমঙ্গলের কথাই বুঝায়। এই জাগরণ শব্দের প্রকৃত অর্থ কি ? বৃন্দাবন দাস লিখিয়াছিলেন, মঙ্গলচণ্ডীর গীতে করে জাগরণে । DDiuBBSYuD BDDB BDDD D DBDuBuYYDD DDDB BBBDD BDS BDB BBDB BD SDD DD DBuBuD DDDB DBB BDBDDBDBDD